
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের শিমরাইল কান্দি রাতের আঁধারে দুর্দশা চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যায় গত ১৩ নভেম্বর সোমবার গভীর রাতে এ চুরি হয়েছে বলে জানা যায়।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর মডেল থানাতে লিখিত অভিযোগ করেন শিমরালকান্দি উত্তরপাড়া হারিছ মিয়ার স্ত্রী মিনারা আক্তার।
টিনের চাল কাটিয়া ঘরের ভিতর প্রবেশ করিয়া স্টীলের আলমারী ভাঙ্গিয়া আলমারিতে থাকা মালামাল চুরি করিয়া নিয়া যায়।আলমারিতে রক্ষিত ৪ লক্ষ নগদ টাকা পাঁচ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যায় জরুরী কাগজপত্র এলোমেলো অবস্থায় বিছানার উপর ফেলে রেখে চলে যায়।
অভিযোগ কারেনি মিনারা বলেন কাল নাগরিত কন্ঠে বলতে থাকেন। ১৩ই নভেম্বর সোমবার দিনের বেলা আমার এক আত্মীয়ের বাড়িতে দাওয়াত খেতে আমরা সবাই চলে যাই পরদিন মঙ্গলবার সকালে
বাড়িতে আসিয়া তালা খুলিয়া যখন ঘরের ভিতর প্রবেশ করি তখন আমি ঘরের বিভিন্ন মালামাল এলোমেলো অবস্থায় দেখিতে পায় ও স্টীলের আলমারিটি লকার ভাঙ্গা খোলা অবস্থায় দেখিতে পায়। উপরে তাকিয়ে দেখি টিনের চালটি কাটা আলমারির রক্ষিত পাঁচ ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার যাহার অনুমান মূল্য ৪,০০,০০০/- (চার লক্ষ) টাকা হইবে, নগদ ৪ (চার) লক্ষ টাকা । জরুরী মূল্যবান কাগজপত্র সহ বাড়ির দলিলাদি ও ব্যাংকের চেক বই।
টাকা স্বর্ণ অলংকার সব নিয়ে আমাকে নিঃস্ব করে দিয়ে যায় আমার স্বামীর পেনশনের জমানো টাকা আলমারিতে রক্ষিত ছিল মেয়ের জামাই ও মেয়ের স্বর্ণ অলংকার আমার এখানে রক্ষিত ছিল অনেক আশা করে বাড়িটি নতুন করে নির্মাণ করার চিন্তাভাবনা করেছিলাম আমার স্বামীর পেনশনের শেষ সম্বল আমি এখন কি করবো এ ধরনের বিলাপ করছেন মিনারা।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আসলাম হোসেন জানান অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত চলছে।