
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক’র বিরুদ্ধে মিথ্যে অপপ্রচার ও হয়রানির প্রতিবাদে
সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৫জুলাই সোমবার দুপুরে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের আয়োজনে এ কলেজের বয়েজ হোস্টেল’র নিচতলায় উক্ত সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ,পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ শাখার সভাপতি মোঃ সাদিকুর রহমান তার লিখিত বক্তব্য পাঠ করে বলেন এবং উপস্থিত সাংবাদিক বৃন্দদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বাংলাদেশ ছাত্র লীগ,এ মেডিকেল কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক ইফাদুল ইসলাম জানান,
গণপূর্তের দরপত্রে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ ছাত্র ও ছাত্রীনিবাস এবং ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের আসবাবপত্র সরবারাহ করে কাজ শুরু করেন। আসবাবপত্র ফিটিং এর সময় সাধারন শিক্ষার্থীরা দেখতে পায় সকল আসবাবপত্র মালামাল নিন্মমানের। বিষয়টি মেডিকেল কলেজ ছাত্র লীগের সভাপতি ও সাধারন সম্পাদককে অবহিত করেন সাধারন শিক্ষার্থীরা। পরে বিষয়টি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ও গনপূর্তের ইন্জিনিয়ারিকে জানালে তারা গনপূর্তের প্রকৌশলীর সাথে যোগাযোগ করার কথা বলেন। এনিয়ে মেডিকেল কলেজ এর সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক সহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরা গনপূর্তের প্রকৌশলীর কাছে অভিযোগ দিতে গেলে কোন ব্যবস্থা গ্রহনের পরিবর্তে উল্টো শিক্ষার্থীদের অকথ্য, অশ্রাব্য ভাষায় বাবা মা ও বংশ পরিচয় তুলে গালিগালাজ করেন পরবর্তীতে দেখে নেয়ার হুমকি ধামকি দেয়। নিজের দোষ ঢাকতে উল্টো চাঁদাবাজি ও সরকারি কাজে বাঁধা প্রদানের অভিযোগ দায়ের করে সংবাদ প্রকাশ করান। এ সময় তারা আরও বলেন এবং জানান,
পটুয়াখালী জেলা স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের কতিপয় অসাধু, অর্থলিপ্সু, লম্পট, চাঁদাবাজ চিকিৎসক হসপিটালের সার্থ না দেখে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ও গনপূর্তের পক্ষে থেকে মেডিকেল কলেজ ছাত্র লীগের শিক্ষার্থীদের হয়রানি করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় মুজিব আদর্শে বিশ্বাসী ছাত্রলীগের গৌরব ও উজ্জ্বল ইতিহাসে আঘাত ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমানের বিরুদ্ধে অসাধু চিকিৎসক মিলে ছাত্রলীগকে হয়রানি করার প্রচেষ্টা চালান।
এসংবাদ সম্মেলনে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্র লীগের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।