
ডিমের অস্বাভাবিক দাম নিয়ন্ত্রণে ফরিদপুরে জেলা ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান
নতুন খবর রিপোর্ট
ফরিদপুর জেলা ভোক্ত অধিকার অধিদপ্তর সহ আইন প্রশাসনের অভিযান ফলে কমছে না ডিমের বাজারের কারসাজি। ব্যবসায়ীদের জড়িমানা করা সহ বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হলেও টনক নড়ছে ব্যবসায়ীদের।হাতেগোনা কিছু ডিমের ডিলার সহ পাইকার ব্যবসায়ীদের কাছে জিম্বি ডিমের বাজার।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের চকবাজারে অভিযান পরিচালনা করেন জেলা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক মো. সোহেল শেখ। সাথে ছিলেন
জ্যেষ্ঠ বিপণন কর্মকর্তা মো. শাহাদাৎ হোসেন, চকবাজার বণিক সমিতির নেতা এবং জেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সদস্য বৃন্দ।
এ সময় মূল্য তালিকা না থাকা, বিক্রির ভাউচার না থাকা এবং অস্বাভাবিক দাম রাখায় একতা ট্রেডার্সকে ৫,০০০ টাকা এবং মিতালী ট্রেডার্সকে ৫০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
উল্লেখ্য কাজী ফার্মসের প্রতি পিচ ডিমে কেনা মূল্য ৯.৬১ টাকা হলেও ভোক্তা পর্যায়ে বিক্রি করছে ১১.৫০-১২ টাকা দরে। কৃষি বিপণন আইনে নির্ধারিত যৌক্তিক মূল্যে ডিম বিক্রির নির্দেশনা দেওয়া হলেও মানছেনা ব্যবসায়ীরা।
এই দিকে কিন্ত অর্থলোভী ব্যবসায়ীদের কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণ ডিম বাজারে থাকা সত্য ও ডিমের ডিলার ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের কারণে কমছে না ডিমের বাজার। তারা যে দাম নির্ধারণ করবে সেটায় বাজারে বহাল থাকে।ভোক্তদের দাবি এদেরকে চিহ্নিত করে আইনের আওতায় না আনা হলে এই সমস্যা সমাধান হবেনা।
দেখা যায় একজন সাধারণ ভোক্তা ফার্মের গিয়ে ডিম কিনতে পারে না।ফার্মে থাকা কর্মচারীরা ডিলারের কাছ থেকে ডিম কেনার নির্দেশ দিয়ে থাকেন। তারা জানায় কোম্পানির নিষেধ থাকার কারণে আমরা ডিম সাধারণ ভোক্তার মাঝে বিক্রয় করতে পারিনা।