
আমতলীতে গত ১ সপ্তাহে সড়ক দুঘটনায় ১২ নিহত হয়েছে। রবিবার ৩০ জুন বরিশাল থেকে লাশবাহি অ্যাম্বুলেন্সে কলাপাড়া যাওয়ার পথে আমতলীর ডাক্তারবাড়ী নামক স্থানে বিপরীত দিক থেকে আসা মটর সাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনা স্থলে ২ জন নিহত হন। শুক্রবার (২৮) জুন পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলে আঞ্চলিক মহাসড়কের উপজেলার মহিষকাটা বাজার সংলগ্ন মোটরসাইকেল ও ঢাকা থেকে আসা হিমাচল পরিবহনের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে ১ ব্যবসায়ী নিহত হন আহত ৪ জন। একই দিনে আমতলী ঘটখালীতে বাস ও ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৫ জন। এছাড়া ও উপজেলার বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের দুর্ঘটনায় আরো ২৭ জন
আহত হয়েছে। শনিবার (২২) জুন বৌভাতে যাওয়ার পথে হলদিয়াহাট ব্রিজ ভেঙে মাইক্রোবাস খালে পরে নারী ও শিশুসহ নিহত ৯ জন আহত হন ৮ জন। এ বিষয় আমতলী উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ আবু সাঈদ
খোকন বলেন, নিহতের ঘটনা চালকদের অসচেতনতা ও আঞ্চলিক মহাসড়কের সড়ক অব্যবস্থাপনা এর প্রধান কারন। আমতলী আঞ্চলিক মহাসড়কে চার লেন রাস্তা জরুরি প্রয়োজন নতুবা এ দূর্ঘটনা ঠেকানো অসম্ভব। আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ শাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।আইনিপ্রক্রিয়া যথাযথভাবে পালন করে যাচ্ছি। আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, চালকদের চোখে পরে এমন রোড সাইন, রোড পোস্ট,মার্কিন করা জরুরি প্রয়োজন আমতলীতে জরুরি ভাবে হাইওয়ে পুলিশ প্রোয়জন। হাইওয়ে পুলিশ থাকলে দূর্ঘটনা অনেকটা কমে যাবে।এলাকাবাসী অবিলম্বে পটুয়াখালী কুয়াকাটা মহাসড়ক ৪ লেনও হাইওয়ে পুলিশ দেয়ার দাবী জানিয়েছেন। নতুবা এ মৃত্যুর মিছিল থামবেনা। এ মিছিল আরো দীর্ঘ হবে।