ঢাকা, বুধবার, ৪ঠা জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
চট্টগ্রামে অতিরিক্ত বাস ভাড়া আদায় প্রতিরোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা
জলঢাকায় নানান আয়োজনে কৃষি মেলা অনুষ্ঠিত
ঈদ যাত্রায় নৌপথের নিরাপত্তায় কোস্ট গার্ড
তানোরে দেশি গরুতে জমে উঠেছে গ্রামাঞ্চলে পশুর হাট অন্য বছরের তুলনায় দামও কম
তানোরে কৃষকদের মধ্যে ব্র্যাকের উন্নত মানের চিকন হাইব্রিড ধান বীজ বিতরণ
বুধবার বিআরটিসির ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিসে’র উদ্বোধন করবেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান
বাগমারায় শিলা বৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ঢেউটিন বিতরণ
নওগাঁয় বালুবাহী ট্রাকচাপায় সেনা সদস্য নিহত
আমতলীতে আইনশৃক্সখলা বিষয়ক সভা
কুড়িগ্রামে জমজমাট গবাদিপশুর বেচাকেনা
পটুয়াখালী পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে’র গুণাবলীতে পুলিশ বিভাগের সাফল্য
কালিগঞ্জের পল্লীতে খাল উন্মুক্তের দাবীতে বিক্ষোভ করেছে গ্রামবাসী
নোয়াখালীতে ভোটার হতে এসে দালালসহ রোহিঙ্গা নাগরিক আটক
রাজধানীতে জাল নোটসহ গ্রেফতার ৩
চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগার মাসিক পরিদর্শন

বকশীগঞ্জ ইউএনওর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের

জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদ রানার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়েছে।
সোমবার (০৭ এপ্রিল) দুপুরে শেরপুরের বিজ্ঞ সি আর আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন মোহাম্মদ গোলাপ হোসেন নামে এক ব্যক্তি।
মামলায় শেরপুরের নালিতাবাড়ীর বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার ববি ও এসিল্যান্ডকেও আসামী করা হয়েছে।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ১৩ই জুন ২০২৪ সালে নিলাম বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২৫ হাজার ঘনফুট বালু বাদি গোলাপ হোসেন সরকারি কোষাগারে নিলামের অর্থ প্রদান করে ক্রয় করেন। তৎকালীন নালিতাবাড়ী নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা উক্ত বালু বাদীর কাছে বুঝিয়ে দিতে টালবাহানা শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে ৬ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন বলে বাদী তার অভিযোগে উল্লেখ করেছেন। পরে মামলার বাদী গোলাপ হোসেন টাকা দিতে রাজি না হলে তাকে নিলামের বালু নিয়ে হয়রানি শুরু করেন। এমতাবস্থায় বাদী গোলাপ হোসেন শেরপুর জেলা প্রশাসক সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেও কোন সুরাহা পাননি বলে জানান।
পরে নির্বাহী কর্মকর্তা বদলি জনিত কারণে জামালপুরের বকশীগঞ্জে চলে গেলে বর্তমান নালিতাবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার ববি ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) আনিসুর রহমান ইউএনও মো. মাসুদ রানার যোগসাজশে বালু বুঝিয়ে না দিয়ে নিলামকৃত বালু বিক্রি করে দেন বলে মামলায় অভিযোগ করেন। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

এ বিষয়ে বাদী পক্ষের সিনিয়র আইনজীবী এডভোকেট জাহিদুল হক আধার জানান, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ৬ লাখ টাকা চাঁদা দাবির উদ্দেশ্যে আমার মক্কেল গোলাপ হোসেনকে হয়রানি করে আসছিল। এ ঘটনায় আমার মক্কেল আজ বিজ্ঞ আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। আমরা ন্যায় বিচারের প্রার্থনা করছি।

শেয়ার করুনঃ