
আওয়ামী ফ্যাসিবাদের ধূসর চাঁদাবাজ সন্ত্রাসীরা সাবেক ছাত্রদল নেতা শোয়েব আলম চৌধুরির উপর হামলার শিকার হয়ে নবীনগর থানায় অভিযোগের পরেও আসামীদের গ্রেপ্তার না হওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে নবীনগর উপজেলার জিনদপুর ইউনিয়নের মালাই গ্রামবাসী ও জিনদপুর ইউনিয়ন বিএনপি নেতৃবৃন্দ।
আজ সোমবার (মার্চ ২৪) সকালে মালাই গ্রামের পশ্চিম পাড়ায় এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানববন্ধনে শোয়েব চৌধুরী বলেন,, আমি নামাজ পড়ে আমাদের বাড়ির পাশে নাসির মিয়ার দোকানে কিছু জিনিসপত্র কেনার জন্য গেলে মো: কিবরিয়া ও সাবেক মেম্বার মো:কাদির মিয়া, আমাকে গালাগালি করা শুরু করে এবং চাঁদা দাবি করে বলেন , চাঁদা দিলে তুই কাজ করতে পারবি, তখন আমি বলি আমি চাঁদা দিব কেন আমি চাঁদা দিয়ে কাজ করবো না। আমি আইন মতো পারলে কাজ করবো না পারলে করবো না। এই কথা বলার পরেই আমাকে দা দিয়ে আঘাত করছে আমার মাথায় আট টা সেলাই লাগছে।
জিনদপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জিনদপুর ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্মআহবায়ক আমান উল্লাহ আমান বলেন, জিনদপুর ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রদল নেতা সোয়েব আলম চৌধুরীর উপর রাতের আঁধারে সাবেক মেম্বার কাদির মিয়া ও কিবরিয়ার গং সহ অতর্কিত হামলা চালাই তাই আমি জাতীয়তাবাদী দলের আদর্শের কর্মী হিসেবে আমি তার তীব্র নিন্দা জানাই, পাশাপাশি দুঃখ প্রকাশ করছি এখনো যারা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ ধূসর*রা জাতীয়তাবাদী কর্মীদের উপর আক্রমণ করে থাকে তাদের উদ্দেশ্যে বলছি আমরা আর বরদাসথ করবো না, আমি আপনাদের মাধ্যমে এই ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের ধূসরদের জানিয়ে দিতে চাই আগামী দিনে এই কর্মকান্ড শুধু সোয়েব নই, আমাদের কর্মী যে কারু উপরে এই ধরনের হামলা শিকার হলে আমাদের জাতীয়তাবাদী দল জিনদপুর ইউনিয়নের ও নবীনগর উপজেলার জাতীয়তাবাদী দলকে নিয়ে এর প্রতিহত করব।
এক্স আর্মি সারোয়ার চৌধুরী বলেন,সোয়েব আলম চৌধুরী উপর যে আওয়ামী লীগের ধূসররা হামলা করছে, আমি তার তীব্র নিন্দা জানাই, এবং তার পাশাপাশি প্রশাসনের কাছে আমার আকুল আবেদন আমরা যেন শোয়েব আলম চৌধুরীর সুন্দর ও সুষ্ঠ একটি বিচার পাই।
জিনদপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক মো : রাব্বি মিয়া বলেন,জিনদপুর ইউনিয়নে এখনো আওয়ামী লীগের ধূসররা জাগ্রত আছে সাবেক ছাত্রনেতা মোঃ সোহেব আলম চৌধুরীর উপর অতর্কিত ভাবে যারা হামলা করেন আমি জিনদপুর ইউনিয়ন কৃষক দলের পক্ষ থেকে তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি, এবং হামলা কারীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
৮ নং ওয়ার্ড কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মনির চৌধুরী বলেন,আমার ছেলে নামাজ পড়ে আসতেছিল কাদির মেম্বার ও কিবরিয়া সহ আরো অনেকেই মিলে আমার ছেলেকে মারধর করেছে আমি প্রশাসনের কাছে এর তীব্র নিন্দা দোষীদের বিচার কামনা করছি।