
বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) দুর্নীতির লাগাম টানা যাচ্ছে না। খোদ শীর্ষ কর্মকর্তাদের মদদেই চলছে দুর্নীতির মচ্ছব। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার আমলে সুবিধাভোগী ও কর্মকর্তাদের পদোন্নতি নিয়ে যেমন অনিয়ম রয়েছে। তেমনি তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন সহ নানার নিয়মের অভিযোগ রয়েছে বিআরটিএ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে। বিআরটিএ অফিসকে দালালমুক্ত করতে অনলাইনে আবেদন করা ও ফি জমা দেওয়াসহ নানা উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। কিন্তু অসাধু কর্মকর্তাদের কারণে কোনো ভাবেই দালালমুক্ত হচ্ছে না সাভার বিআরটিএ অফিস। মানুষের ভোগান্তি আগের মতোই রয়ে গেছে।
বিআরটিএ একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলেও সাভার সার্কেল কার্যালয়ের চিত্র ভিন্ন। এখানে ঘুষ ছাড়া মেলে না সেবা। টাকা হলেই অনভিজ্ঞরা পাচ্ছে ড্রাইভিং লাইসেন্স। সড়কের আনফিট গাড়ীগুলো পাচ্ছে ফিটনেস সার্টিফিকেট। আর এ সবই চলছে সহকারী পরিচালক ও মোটরযান পরিদর্শকের নিজস্ব দালাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে।
শুধু তাই নয়, ড্রাইভিং পরীক্ষার নামে লোক দেখানো উপস্থিতি দেখিয়ে অদক্ষ চালকরা নিদ্দিষ্ট টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদের কে পাস দিয়ে। ড্রাইভিং লাইসেন্স পাইয়ে দিচ্ছেন। এর নেপথ্যে রয়েছেন মোটরযান পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম।
আরো জানা যায়, পরীক্ষা বোর্ড মোটরযান পরিদর্শক আমিনুল