চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার দিনগত রাত ১২টা থেকে রোববার দিনগত রাত ১২টা পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন থানা পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। সোমবার ১০ মার্চ চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ (সিএমপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

সিএমপি জানায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় মামলাসহ বিশেষ ক্ষমতা আইন ও সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারদের মধ্যে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী, পরিকল্পনাকারী,অপরাধের সহযোগী ও অবৈধ অস্ত্রধারী রয়েছেন। তাদের বিরুদ্ধে এক বা একাধিক মামলা রয়েছে।

গ্রেফতাররা হলেন- সদরঘাট থানার আসামি মো. আলী আকবর (৩০), মো. শাহাবুদ্দিন (৩২), আশিকুল ইসলাম আশিক (২৯), আকবরশাহ্ থানার আসামি মোহাম্মদ আনন্দ রহমান (২৫), চান্দগাঁও থানার আসামি আব্দুল মালেক (৩৩), মো. শিপন (২৪), মো. আবদুস সালাম, মো. বখতেয়ার মিয়া, শহিদুল ইসলাম, ডবলমুরিং মডেল থানার আসামি আব্দুল জলিল (২৫), মো. নাজমুল (২৬), মো. আব্দুর রহিম জীতন (২৪), মো. আলাউদ্দিন (২৫), আকিব (২৪), মো. শাকিল (২৬), মো. তারেক (২৪), মো. নেজাম উদ্দিন (২৭), মো. সোহেল (৩৫), পারভীন আক্তার (২৫), মো. উজ্জল, মো. সাব্বির হোসেন হৃদয় (১৯), সামসুন্নাহার ওরফে লাকি আকতার (৩৮), মিনা আকতার (২৬), হালিশহর থানার আসামি মো. মোক্তার (৩৮), মো. আয়নাল (৩৩), পতেঙ্গা মডেল থানার আসামি আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. শাহরিয়ার ইখতিয়ার ওরফে অপু (২৯), মো. সাফায়েত আলম (৩৭), বাকলিয়া থানার আসামি মো. জাহিদ (২০), মো. শাকিব (২৪), মো. রেজাউল করিম(৫০), মহিউদ্দিন (২৫), মোহাম্মদ শরীফ, বন্দর থানার আসামি মো. জয়নাল আবেদীন (৪৫), পাঁচলাইশ থানার আসামি সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. জসিম উদ্দিন (৫৬), কর্ণফুলী থানার আসামি নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা মো. নাঈম উদ্দিন (৩১), চকবাজার থানার আসামি মো. শরিফ (৩৮), কোতোয়ালী থানার আসামি মো. মামুন মিয়া ওরফে মামুন খাঁন (২৪), মো. সাকিব (২৭), পলাশ দাশ (৩০), ইপিজেড থানার আসামি মো. জুয়েল রানা (২৭), বায়েজিদ বোস্তামী থানার আসামি মো. জালাল হোসাইন আশফাক (২০), মো. নাঈমুল হক নাহিয়ান (১৯), মো. পারভেজ ওরফে হীরা (২৪), মো. সাইফুল ইসলাম (২২), খুলশী থানার আসামি রোকসানা আক্তার ওরফে রোকসানা বেগম (২৯) এবং মো. রবিউল হোসেন ইমন (২২)।

ডিআই/এসকে