মুন্সিগঞ্জ ৩ আসনের সাবেক সাংসদ অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাসের অন্যতম দোসর ছাত্র-জনতার উপর হামলাকারী গজারিয়া থানা ইমামপুর ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুমন খন্দকার কে এখনো গ্রেফতার করা হয়নি।
মিনাল কান্তি দাস যখন ক্ষমতায় ছিলেন সুমন খন্দকার একের পর এক মানুষের সাথে জুলুম অত্যাচার নির্যাতন করে বেড়াতো তাকে কিছু বলার সাহস কারো ছিলনা। আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পরেও তিনি মুন্সীগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর ইউনিয়নের কালিতলা গ্রামের জাহিদ হোসেনের স্ত্রীর থেকে লক্ষ টাকা হাওলাত নেওয়ার পর জাহিদ হোসেনের স্ত্রী রাজিয়া বেগম সুমন খন্দকারের নিকট পাওনা টাকা চাইতে গেলে তাকে নানান ধরনের হুমকি-ধমকি দিয়ে থাকে। এমনকি তাকে জীবনের তরে শেষ করে দিবে এই কথা বলে। এছাড়াও উক্ত ভুক্তভোগীর রোপণকৃত প্রায় ৫০ হাজার টাকা মূল্যের গাছ চুরি করে বিক্রি করে দেয় সামসুল হক খন্দকারের ছেলে সুমন খন্দকার। এ বিষয়ে রাজিয়া বেগম বাদী হয়ে গজারিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।
এ ব্যাপারে গজারিয়া থানার এসআই রফিকুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে তদন্ত করে এসেছি। সুমন খন্দকার পলাতক রয়েছে।