ঢাকা, রবিবার, ১৬ই মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
পটুয়াখালীতে ncp’র দোয়া- ইফতার মাহফিল
দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটি গ্রুপ তৎপর রয়েছে : বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আলতাফ হোসেন চৌধুরী
জুলাই বিপ্লবে আহতদেরকে পুনাকের আর্থিক সহায়তা
কালিগঞ্জ পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি মনোনীত শেখ সাইফুল বারী সফু
কৃষ্ণনগর বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
“হিজবুল আরাফাত” হাজী সংগঠন’র নবগঠিত কমিটির পরিচিত সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
নড়াইলে ১০ দফা দাবিতে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিক্ষোভ, মানববন্ধন
নান্দাইলে রাস্তার পাশে গভীর গর্ত করে মাটি নিয়ে যাচ্ছে সিন্ডিকেটরা
কুড়িগ্রামে নারী ও কন্যাশিশুর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে সনাকে’র মানববন্ধন
মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কায়বা ইউনিয়ন বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
বাগআঁচড়ায় মিথ্যা অপপ্রচারের বিরুদ্ধে কায়বা ইউনিয়ন বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
রমজানে রাস্তা-ঘাট অবরোধ করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না করার আহবান
হোমনায় যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
রাজাপুরে বিএনপির উদ্যোগে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল
ঝালকাঠির সাবেক পিপি আবদুল মান্নানের জামিন নামঞ্জুর, তিন মামলায় কারাগারে

রোজা থাকা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়

মেহেদী হাসান রিপন,স্টাফ রিপোর্টারঃ রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো:

১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে।

২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না।

৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়।

৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে।

১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

শেয়ার করুনঃ