ঢাকা, মঙ্গলবার, ১লা এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
মাধবপুরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
নড়াইলে ঈদগাহ ময়দানে ইউপি চেয়ারম্যানের ওপর হামলার অভিযোগ
কারাবন্দীদের ঈদ:নামাজ- খেলাধুলা-ভুরিভোজে কারাবন্দীদের উৎসাহ উদ্দীপনার ঈদ
লোহাগড়ায় দু’পক্ষের সংঘর্ষে সাবেক সেনা সদস্য নিহত
মান্দায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে এসিল্যান্ডের ড্রাইভারসহ গ্রেপ্তার-৪
কারাগারে কেমন কাটছে ভিআইপিদের ঈদ? কী খেলেন তারা?
নওগাঁয় বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল যুবকের
রাজারবাগ পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা,পুলিশ সদস্যদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
রাজাপুরে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে যুবকের আত্মহত্যা
কলাপাড়ায় ঈদের চাঁদ উৎসব
সবার প্রতি ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মাদ ইউনূস
আমতলীর বিএনপি নেতা মকবুল হোসেন খানের উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারনকে ঈদের শুভেচ্ছা
আমতলী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব তুহিন মৃধার উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারনকে ঈদের শুভেচ্ছা
কলাপাড়া অদম্য-৯৭ ব্যাচের আলোচনাসভা, দোয়া ও ইফতার অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব মুফতী মুহাম্মদ ছাইফুর রহমান ছাইদী’র ঈদ শুভেচ্ছা বার্তা

রোজা থাকা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়

মেহেদী হাসান রিপন,স্টাফ রিপোর্টারঃ রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো:

১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে।

২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না।

৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়।

৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে।

১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

শেয়ার করুনঃ