ঢাকা, শুক্রবার, ১৬ই মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
শাহবাগে নয়,আগারগাঁয়ে সংসদের মাধ্যমে সংস্কার করুন: ইঞ্জিনিয়ার শ্যামল
গরু নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার, গরু ফেরত পেলেন অসহায় নারী
ঝিকরগাছায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা ইমরান শিকদার গ্রেপ্তার
দশমিনায় ওয়ালটনের মিলিয়নিয়ার বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
বাকলিয়া শহীদ এনএমএমজে কলেজে শোক সভায় ডা. শাহাদাত হোসেন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচন দিতে সরকারকে হুশিয়ারী- এড. শাহ্ওয়ারেস আলী মামুন
ঘুমধুমে বিজিবি-পুলিশের পৃথক অভিযান ১২ হাজার ইয়াবা ও মটরবাইকসহ আটক -১
ওয়ালটন প্লাজা সলঙ্গা শাখায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মোরেলগঞ্জে তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিভাগীয় সমাবেশ
অসুস্থ মেজর (অবঃ) আবদুল মান্নানকে দেখতে গেলেন বিকল্পধারা বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ
২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৯
সাম্য হত্যার আসামি গ্রেফতার করা পুলিশ টিম পেলো লাখ টাকা পুরস্কার
৩৩ খাল রক্ষণাবেক্ষন-সবুজায়নে কাজ করবে ডিএনসিসি নির্ধারিত সেচ্ছাসেবক
রাজাপুরে ৬ শিক্ষক কর্মরত বিদ্যালয়ে উপস্থিত মাত্র ১ জন, একই কক্ষে ৩ শ্রেণির পরীক্ষা
কালীগঞ্জে দলিল লেখক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত

রোজা থাকা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়

মেহেদী হাসান রিপন,স্টাফ রিপোর্টারঃ রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো:

১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে।

২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না।

৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়।

৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে।

১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

শেয়ার করুনঃ