ঢাকা, শনিবার, ৫ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
উলিপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটে রোগীদের দূর্ভোগ
চিলমারীতে ঐতিহ্যবাহী অষ্টমির স্নান সম্পন্ন
বিএনপি নেতার ওপর বোমা হামলার প্রতিবাদে কয়রায় বিক্ষোভ মিছিল
লঞ্চে মুমূর্ষ নবজাতককে মেডিকেল সহায়তা প্রদান করল কোস্ট গার্ড
আমতলীতে লঞ্চ ঘাট ও বাসস্ট্যান্ডে যৌথবাহিনীর অভিযান, জরিমানা আদায়
কালীগঞ্জে আমিনুর রহমান আমিনের গণসংযোগ শুভেচ্ছা বিনিময়
আমতলীতে হামলা, লুট ও পিটিয়ে দোকান দখলের অভিযোগ
দেওয়ানগঞ্জে মেয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ বাবা মৃত্যু
নড়াইল জেলা ছাত্রদলের সাবেক ও বর্তমান নেতা-কর্মীদের ঈদ পুনর্মিলনী
জামায়াতে ইসলামীতে চাঁদাবাজ সন্ত্রাসের কোনো সুযোগ নেই:রফিকুল ইসলাম
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতিকের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে কাজ করতে হবে
ভূরুঙ্গামারীতে মুভমেন্ট ফর পাঙ্কচুয়ালিটি’র সম্মেলনের উদ্বোধন
বিরামপুরে আগ্নিকান্ডে সনাতন পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে ছাই
কালিগঞ্জ রিপোর্টার্স ক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে ডা. শহিদুল আলমের মতবিনিময়
পঞ্চগড় সড়কে বিআরটিএ ও যৌথবাহিনীর অভিযান

‘হাসিনা খুনের নেশায় মাতাল’ মোদীর সঙ্গে আখড়া গেড়েছেন:- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মামুনুল হক

হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হক বলেছেন, শেখ হাসিনা খুনের নেশায় মাতাল। তিনি খুনের নেশায় মাতাল হয়ে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আখড়া গেড়েছেন।

বুধবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর মুক্ত মঞ্চে হেফাজত ইসলাম আয়োজিত গণসমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

আল্লামা মামুনুল হক বলেন, ১৯৭৫ সালের সাড়ে তিন বছরের অপশাসনের যুগে শেখ মুজিবুর রহমান নির্বিচারে দেশের ৩০ হাজার যুবককে হত্যা করেছিলেন। দেশে বাকশাল কায়েমের মধ্য দিয়ে মানুষের সব অধিকার তিনি হরণ করেছিলেন। অধিকার হারা মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে অভ্যুত্থান পরিচালনা করেছিল। তখন এই শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছিল, যে জাতি তার বাবাকে হত্যা করেছে, তিনি তার প্রতিশোধ নেবেন।

তিনি বলেন, বিগত ৪৫ বছর ধরে শেখ হাসিনা প্রতিশোধ নিয়েছে, প্রতিশোধের রাজনীতি করেছেন। তিনি খুনের নেশায় মাতাল। খুনের নেশায় মাতাল যারা তাদের মধ্যে এক নম্বরে ইসরায়েলের নেতানিয়াহু, দুই নম্বর ভারতের গুজরাটের কসাই নরেন্দ্র মোদী, তিন নম্বরে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা। এই শেখ হাসিনা খুনের নেশায় মাতাল হয়ে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে আখড়া গেড়েছে। যদি সেখানে বসে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ওপর কোনো হস্তক্ষেপ করা হয় বা চেষ্টা করা হয় তাহলে দেশের মাটিতে ভারতীয় দূতাবাস থাকতে পারবে না।

তিনি আরও বলেন, ৫০ বছর আগে নিহত ব্যক্তির জন্যে জাতীয় শোক দিবসের কোনো অর্থ হয় না। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস বাতিল করে যে ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে এজন্যে অন্তবর্তীকালীন সরকারকে ধন্যবাদ জানাই।

হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মুফতি মোবারকুল্লাহর সভাপতিত্বে গণসমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন- মহাসচিব শায়খ সাজিদুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা শাখাওয়াত হোসেন রাজি, মাওলানা আজিজুল ইসলাম ইসলামাবাদি, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ূবী প্রমূখ।

গণসমাবেশে বিভিন্ন সময়ে হত্যাকাণ্ডের বিচার ও সকল মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ ৮ দফা প্রস্তাবনা দেওয়া হয়।

শেয়ার করুনঃ