আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে পুনরায় উপজেলা চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করছেন হাজী মোঃ হাফিজুর রহমান হাফিজ । মঙ্গলবার (২৩- এপ্রিল) চূড়ান্ত যাচাই বাছাই শেষে তিনি কাপপিরিচ প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন বলে জানা গেছে।৮ই মে ২০২৪ইং রোজ বুধবার, জীবননগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দুইবারের সফল উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান, বর্তমান সফল উপজেলা চেয়ারম্যান, চুয়াডাঙ্গা জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী মো:হাফিজুর রহমান হাফিজ।
হাজী মোঃ হাফিজুর রহমান হাফিজ দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ত্যাগী কর্মী হওয়ার পাশাপাশি সদর উপজেলার তৃনমূল কর্মীদের সুসংগঠিত করতে তার ভূমিকা অপরিসীম।হাজী মো: হাফিজুর রহমান হাফিজ বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন । তিনি সুনাম ধন্য সমাজ সেবী আব্দুর শুকুর মিয়ার মেঝো ছেলে। স্থানীয়রা জানান,চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলা আওয়ামিলীগ সহ আওমীলীগের সকল অঙ্গ সংগঠনের তৃনমূল কর্মীদের সাথে তার গভীর যোগাযোগ রয়েছে। তিনি সার্বক্ষণিক তাদের সাথে যোগাযোগের পাশাপাশি তৃনমূল কর্মীদের বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকেন। কারো কোন সমস্যা হলে তিনি দিনে বা রাতে সবার আগে ছুটে যান। সকল প্রকার নির্বাচন ও দলীয় কর্মসূচিতে তার স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল। তিনি কখনোই দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যান নি। শুধু রাজনৈতিক ক্ষেত্রে নয় বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারায় ও জন সেবার ক্ষেত্রেও তার অবদান অনেক। উপজেলার সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে সবসময় সবার আগে ছুটে যান তিনি। অসহায় মানুষের জন্য সবার আগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান থাকাকালীন উপজেলায় যোগাযোগ ব্যবস্থা, শিক্ষার মান উন্নয়ন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে উন্নয়ন সহ সদর উপজেলায় জন কল্যাণমুখী এমন কোন বিষয় নেই যেখানে তার অবদান নেই। স্থানীয়রা আরো জানান, আমরা উপজেলায় উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পুনরায় হাজী মো: হাফিজুর রহমান হাফিজ ‘কে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত করবো ইনশাল্লাহ্। এ বিষয়ে সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাজী মো: হাফিজুর রহমান হাফিজ বলেন, আমি এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবা করতে জনপ্রতিনিধি হয়েছি। সব সময় সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে পাশে থেকে কাজ করছি। আওয়ামীলীগের একজন কর্মী হিসেবে সকল প্রকার দলীয় সিদ্ধান্ত সঠিক ভাবে বাস্তবায়ন করেছি। কখনো দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যাই নি। আমি বিশ্বাস করি উদ্দেশ্য যদি সাধারণ মানুষের কল্যাণে হয় তবে সেখানে সফলতা আসবেই।উপজেলাকে নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন ও আশা আছে। আমার অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত করতে এবং উপজেলায় উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পুনরায় প্রার্থী হয়েছি। আমি আশাবাদী এবারও বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে আমার অসমাপ্ত কাজ গুলো সমাপ্ত করবো ইনশাল্লাহ্ । পরিশেষে তিনি সমগ্র উপজেলা বাসীর কাছে কাপ-পিরিচ প্রতীকে ভোট এবং সবার দোয়া চান।
