চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম বলেছেন ডামি সরকার সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে বাজার স্থিতিশীল রাখতে সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। তারা জনজীবনকে ভয়াবহ দুর্বিষহ করতেই গণবিরোধী সরকার সর্বনাশা পথে হাঁটছে। পবিত্র রমজান মাস সিয়াম সাধনার মাস। এই মাসে দেশের জনগণ একটু স্বস্তি চায়, কিন্তু প্রতিদিন রকেট গতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েই চলছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় প্রতিটি জিনিসের দাম জনগণের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে। মানুষ এখন সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছেন। যাঁদের সঞ্চয় নেই, তাঁরা ঋণ করছেন। ফলে মানুষের ওপর চাপ বেড়ে যাচ্ছে। এই রমজানে ক্ষুধার্ত ক্ষুব্ধ মানুষের হাহাকার শেখ হাসিনা শুনতে পান না। জনগণের কল্যাণ সাধন এদের লক্ষ্য নয়। এরা ৭ জানুয়ারি ডামি নির্বাচনের পর তারা দেশ ও দেশের জনগণকে মহাসংকটে ফেলে একটি মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন করছে। সেটি হলো—বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করা। তাই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি না দিয়ে, উন্নত চিকিৎসার সুযোগ না দিয়ে জীবন বিপন্ন করার পাশাপাশি তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ক্রমাগত কুৎসা রটিয়ে তার ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।

তিনি আজ রবিবার (২৪ মার্চ) পটিয়া উপজেলা ও পৌরসভা বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্দোগে আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

পটিয়া পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম সওদাগরের সভাপতিত্বে ও পটিয়া উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব খোরশেদ আলম এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া পৌরসভা বিএনপির সদস্য সচিব গাজী আবু তাহের, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মফজল আহমদ চৌধুরী, একেএম জসীম, মনির আহমদ সেলিম, মঈনুল আলম ছোটন, শফিকুল ইসলাম শফিক, সাইফুদ্দিন আহমেদ, পৌরসভা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ্ব আবুল ফয়েজ, তৌহিদুল আলম, হাজী আবুল কাশেম, পৌরসভা বিএনপি নেতা আজিজুল ইসলাম, জসীম উদ্দীন, জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক হামিদুর রহমান পিয়ারু, নেজাম উদ্দীন, জেলা যুবদল নেতা সিরাজুল ইসলাম তারেক, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক রবিউল হোসেন রবি, যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম নয়ন, জেলা কৃষক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মীর জাকের আহমেদ, উপজেলা বিএনপি নেতা মাহাবুবুর রহমান, হাজী ইব্রাহিম সওদাগর, মোহাম্মদ ফিরোজ, মাহবুবুর রহমান, জামাল হোসেন, শরীফ উদ্দীন চৌধুরী, সোলাইমান বাদল, আবু তৈয়ব চৌধুরী, আবদুল আলম মেম্বার, দিদারুল আলম, হাফেজ আহমদ, নুরুল আবছার চৌধুরী, আবুল হোসেন বাবুল, মনজুর আলম মন্জু, আলী আব্বাস মুরাদ, পৌরসভা বিএনপি নেতা বোরহান উদ্দিন, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, উপজেলা বিএনপি নেতা সেলিম উদ্দীন, জসীম উদ্দীন, আবদুল আলীম মেম্বার, আহমদ কবির চৌধুরী, আবদুল ওহাব মুন্সি, মোঃ ইছাক, মোঃ ইছাক, মোহাম্মদ আনোয়ার, লোকমান মিয়া, মোঃ সাদেক, ফজলুল করিম, জেলা কৃষক দল নেতা ইউসুফ শাহ্, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইয়াসির আরাফাত ইয়াসিন, সদস্য সচিব অহিদুল আলম চৌধুরী পিবলু, পৌরসভা যুবদলের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিপন, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মামুনুর রশীদ মামুন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ওবায়দুল হক রিকু, সদস্য সচিব মোহাম্মদ জাহেদ, পৌরসভা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আবদুল কাদের, পৌরসভা শ্রমিক দলের সভাপতি মোহাম্মদ আবছার উদ্দীন, উপজেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শাখাওয়াত হোসেন, উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক এস এম হোসেন টুটুল, আবদুল করিম মেম্বার, ইকবাল সিকদার সুমন, এড, তারেক, গাজী দুলাল, মোহাম্মদ এরশাদ, জিয়াউর রহমান জিয়া, অহিদুল আলম অহিদ, পৌরসভা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাজ পারভেজ, আলমগীর বাব, জালাল উদ্দীন ছোটন, রবিউল হোসেন সৌরভ, আবুল বশর, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান, ইকবাল হোসেন, মাকসুদুল হক রিপন, পৌরসভা ছাত্রদল নেতা মোঃ ইমরান, রিয়াজুল ইসলাম রাজু, উপজেলা ছাত্রদল নেতা সেকান্দর হোসেন ডেভিড, মোহাম্মদ হাবিব, মনির উদ্দীন নয়ন, মোঃ ফারুক, মোঃ জুলফিকার, আরমান, মোঃ বাবুল, মোঃ হাসান, মোঃ মাহিন, আদর, মোহাম্মদ হাবিব, শ্রমিক দল নেতা মোহাম্মদ মুন্সি প্রমূখ।