ঢাকা, রবিবার, ৬ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
মোহাম্মদপুর সাড়াশি অভিযান,গ্রেফতার ১৫
একুশে পরিবহনে মোটরসাইকেল নিয়ে ধাওয়া,ঘটনাটি ডাকাতি নয় বলছে পুলিশ
পূর্ব শত্রুতার জেরে অটোরিক্সা চালক হত্যা,গ্রেফতার ২
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: ক্ষতিপূরণসহ চাকরি পুনর্বহালের দাবি বিডিআর সদস্যদের
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে নোয়াখালী কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
শাহবাগে ফুলের দোকানে আগুন: ঝুলন্ত বৈদ্যুতিক সংযোগ ও হাইড্রোজেন সিলিন্ডার ছিল বিপদের কারণ
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ১১ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
পঞ্চগড়ের বোদায় গুম, খুন, ছিনতাই, ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল
ফুলবাড়ী পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যদের নিয়ে ঈদ পূর্ণমিলনী
চাঁদাবাজির অভিযোগে কাঁঠালিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদককে শোকজ
রাজধানীর’ খেতাপুড়ি ‘দখল করেছে পটুয়াখালীর ঝাউবন
ঝিকরগাছায় কিশোরকে বস্তা কিনতে পাঠিয়ে ভ্যান নিয়ে চম্পট
১৭ বৎসর আন্দোলন সংগ্রাম করেছি ,দরকার হলে আবারো নামা হবে: আজিজুল বারী হেলাল
পাঁচবিবিতে মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

ফুলবাড়ীতে গরুর মাংস বিক্রির নিদিষ্ট জায়গা থাকায় মাংস বিক্রির হচ্ছে শহরে ফুটপাতে

দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম গৌরিপাড়া যমুনা নদীর ধারে গত ১ যুগ আগে ফুলবাড়ী পৌরসভা কর্তৃক প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে কসাইখানা নির্মাণ করলেও সেখানে কসাইয়েরা নিয়মিত দোকান বসালেও বর্তমানে সেখানে আর মাংস বিক্রির কোন দোকান নেই। সেই জায়গা পর্যায়ক্রমে একটি কু-চক্রী মহল দখল করে নিচ্ছে। ফলে সেখানে আর কসাইখানা নেই। শহরে প্রায় ২০টি পয়েন্টে মাংস বিক্রির দোকান রয়েছে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সেই দোকানগুলিতে কসাইয়েরা চৌকি বিছিয়ে দেধারছে মাংস বিক্রয় করছে।

কসাইয়েরা গরু ক্রয় করে এনে কোন প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই নিজ নিজ স্থানে কখন কিভাবে জবাই করছে তা দেখার কেউ নেই। সেই মাংসগুলি এনে টাঙ্গিয়ে বিক্রয় করছে। এর মধ্যে অনেকে ভালো গরু খাওয়ার উপযোগী এসব গরু জবাই করে মাংস বিক্রয় করছে। আবার আড়ালে অনেকে কম দামের গরু রোগাক্রান্ত ক্রয় করে এনে জবাই করে বিক্রয় করছে। এভাবে ফুলবাড়ীতে যত্রতত্র ভাবে গরু জবাই করে নিজ নিজ স্থানে কোন কসাই মাংস বিক্রয় করছেনা। এই কসাই খানাটি নির্মানে ব্যয় হলেও এক সময় ব্যবহার হত। কিন্তু এক যুগ পরে এই কসাই খানাটি  পূর্বের ন্যায় সংস্কার করে সেখানে সকল কসাইদেরকে একত্রিত করে আগের মত কসাই খানাটি চালু করা গেলে শহরের আনাচে কানাচে মাংস বিক্রয় করা বন্ধ হয়ে যাবে। সাধারন মানুষ এক জায়গা থেকে হালাল মাংস কিনতে পারবে।

সাধারণ মানুষ জানতেও পারছে না কসাইদের এই জবাই করা গরুর মাংস খাওয়ার উপযোগী কিনা প্রাণী সম্পদ বিভাগের লোকজন সেদিকেও কোন লক্ষ্য রাখছে না? ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র কশাই খানাটি চালুর উদ্দ্যোগ নিলেও এখন আর তার প্রতি কোন গুরুত্ব নেই। পুরাতন এ্ই কসাই খানাটি চালু করতে স্থানীয় বিভিন্ন মহল পৌরসভা ও প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

শেয়ার করুনঃ