ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১০ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
কনটেন্ট ক্রিয়েটর ‘ক্রিম আপা’ গ্রেফতার
রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার: পাহাড় সমান অপকর্মে জড়ান দাদন মুন্সী
এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর নিকট প্রশ্ন কোথায় বসে টাকার হিসাব করছেন-স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা
আসামি না হয়েও রাজনৈতিক মামলায় গ্রেফতারের পর বেলজিয়াম প্রবাসী আ’লীগ সভাপতির মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পরীক্ষার প্রথম দিনেই একজন বহিষ্কার, চার শিক্ষককে অব্যাহতি
নওগাঁয় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত -২
ফরিদপুরে নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের প্রতি ‌সংহতি জানিয়ে বিএনপির কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় চোর সন্দেহে রিক্সাচালককে হত্যার অভিযোগ
সমাজ উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আস্কারপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
ফেসবুকে গুজব ও অপপ্রচারকে নান্দাইল যুব ফোরামের লাল কার্ড
দখল হওয়া পাবলিক স্পেস উদ্ধারে অভিযান করবে ডিএনসিসি:ডিএনসিসি প্রশাসক
পোল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত হলেন সাবেক আইজিপি ময়নুল
কয়লার চেয়ে প্রাণ দামী: বাঁশখালীর শহিদদের স্মরণে ময়মনসিংহে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
চাঁদাবাজি ও নারী কেলেঙ্কারিসহ নানা অভিযোগে চাকরিচ্যুত হলেন আনন্দ টিভির সাবেক ডিএন‌ই প্রশান্ত দাশ কথা
ব্যবসায়ীকে মারধর, ছিনতাই, বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারন: শ্রমিক দল নেতা গ্রেফতার

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণে প্রতিনিধিদলের জমি পরিদর্শন

ডেস্ক রিপোর্ট: পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলায় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের লক্ষ্যে সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন করেছেন ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার চাকামাইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া, গামরবুনিয়া, পূর্ব চাকামাইয়া, পশ্চিম চাকামাইয়া ও পাশ্ববর্তী আমতলী উপজেলার নীলগঞ্জ গ্রামের জমি পরিদর্শন করেন তারা।

যুগ্ন সচিব ও বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে এসময় নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের প্রতিনিধি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) ওবায়দুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, একটি আন্তজার্তিক বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য কমপক্ষে ৩ হাজার একর জায়গা প্রয়োজন। তাই কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া ও গামুরবুনিয়া এবং আমতলী উপজেলার তারিকাটা ও উত্তর টিয়াখালী মৌজা থেকে ৩ হাজার একর জমি নেওয়া সম্ভব। এই জমিতে ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এবং ২ কিলোমিটার প্রস্থের রানওয়ে নির্মাণ করা সম্ভব।

কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আজ শনিবার যেসব এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে সেখানে সরকারের প্রচুর খাস জমি রয়েছে। এর বাইরে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন কিছু জমি সম্ভাবত অধিগ্রহণ করতে হবে। তাছাড়া এলাকাটিও বিমানবন্দরের রানওয়ে করার জন্য অত্যন্ত সুন্দর। জায়গাটি আমতলী ও কলাপাড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে পড়েছে। এসব কারণে পরিদর্শনে আসা প্রতিনিধিদলের সদস্যদের কাছে বিমানবন্দর করার জন্য জায়গাটি সবদিক থেকে উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

যুগ্ন সচিব ও বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) জহিরুল ইসলাম বলেন, দুটি সংস্থার পক্ষ থেকে এখন আমরা সম্ভাব্য জায়গাটি সরেজমিনে দেখতে আসলাম। এখানে পায়রা বন্দর, পাওয়ার প্লান্ট ও কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত রয়েছে। প্রাথমিকভাবে সরকারের কাছে একটি প্রতিবেদন দেওয়া হবে। এখানে বিমানবন্দর নির্মাণ করা হবে কিনা সেটা সরকার নির্ধারন করবে।

শেয়ার করুনঃ