রংপুর হতে বেড়াতে আসছিলো স্ব পরিবারের লোকজন। ঘুরতে এসে হরিপুর থানার আমগাঁও গ্রামে মানিকখাড়ি নাগর নদীর যেয়ে নদীতে গোসল করতে এসে এক ছেলে এক মেয়ে পড়ে নদীতে নিখোঁজ । জানা যায় নদী পরাপারের সময় এক ছেলে ও এক মেয়ে নদীর স্রোতে নিখোঁজ হয়ে যায়। কিছুক্ষণ খোঁজা খুঁজির পর নিখুঁত ভাবে মেয়েটি লাস উদ্ধার করা হয় ওই নদীতে থেকে। এ অবস্থায় পাওয়া গেলো মেয়েটির লাশ কিন্তু এখনো ছেলেটি নিখোঁজ। যে দুটি বাচ্চা মারা গেছে তাদের বাসা হচ্ছে রংপুরে বিভাগে

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার আমগাঁও গ্রামে নানা শামসুল হকের বাড়িতে এসে ভাই বোনের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে।
১২ই জুন বুধবার আনুমানিক দুপুর ১:০০ ঘটিকার সময় আমগাঁও গ্রাম থেকে মানিকখাড়ি নাগর নদীতে গোসল করতে নিয়ে যায় বাবা আমিনুল ইসলাম। জানা যায়
আমিনুল ইসলাম রংপুর সদর উপজেলার বুরাইল গ্রামের বাসিন্দা।
আমিরুল ইসলাম নিজ ৩ সন্তান সহ মোট পাঁচজন শিশুকে নাগর নদীতে গোসল করতে নিয়ে যায়।
গোসল করার সময় তারা পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে
তিনজন কে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হলেও ভাই সাদ্দাম (৭) বোন সাদিয়া( ১১)কে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
দীর্ঘ খুজাখুঁজির পর বোন সাদিয়ার লাশ পাওয়া গেলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভাই সাদ্দামের লাশ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ভাই সাদ্দামের লাশ উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে।

হরিপুর মানিখাড়ি নাগর নদীতে গোসল করতে এসে দুই ভাই বোনের লাশ উদ্ধার

মোঃ নয়ন হোসেন ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।

রংপুর হতে বেড়াতে আসছিলো স্ব পরিবারের লোকজন। ঘুরতে এসে হরিপুর থানার আমগাঁও গ্রামে মানিকখাড়ি নাগর নদীর যেয়ে নদীতে গোসল করতে এসে এক ছেলে এক মেয়ে পড়ে নদীতে নিখোঁজ । জানা যায় নদী পরাপারের সময় এক ছেলে ও এক মেয়ে নদীর স্রোতে নিখোঁজ হয়ে যায়। কিছুক্ষণ খোঁজা খুঁজির পর নিখুঁত ভাবে মেয়েটি লাস উদ্ধার করা হয় ওই নদীতে থেকে। এ অবস্থায় পাওয়া গেলো মেয়েটির লাশ কিন্তু এখনো ছেলেটি নিখোঁজ। যে দুটি বাচ্চা মারা গেছে তাদের বাসা হচ্ছে রংপুরে বিভাগে

ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার আমগাঁও গ্রামে নানা শামসুল হকের বাড়িতে এসে ভাই বোনের পানিতে ডুবে মৃত্যু হয়েছে।
১২ই জুন বুধবার আনুমানিক দুপুর ১:০০ ঘটিকার সময় আমগাঁও গ্রাম থেকে মানিকখাড়ি নাগর নদীতে গোসল করতে নিয়ে যায় বাবা আমিনুল ইসলাম। জানা যায়
আমিনুল ইসলাম রংপুর সদর উপজেলার বুরাইল গ্রামের বাসিন্দা।
আমিরুল ইসলাম নিজ ৩ সন্তান সহ মোট পাঁচজন শিশুকে নাগর নদীতে গোসল করতে নিয়ে যায়।
গোসল করার সময় তারা পানিতে তলিয়ে যেতে থাকে
তিনজন কে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হলেও ভাই সাদ্দাম (৭) বোন সাদিয়া( ১১)কে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
দীর্ঘ খুজাখুঁজির পর বোন সাদিয়ার লাশ পাওয়া গেলেও এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ভাই সাদ্দামের লাশ খুঁজে পাওয়া যায়নি।
ভাই সাদ্দামের লাশ উদ্ধার অভিযান চলমান রয়েছে।