ঢাকা, সোমবার, ৯ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
রাজস্থলীতে মর্মান্তিক মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ২
রায়পুরে আলোচিত অপরাধী সজীব গ্রেফতার; জনমনে স্বস্তি
রূপসায় গরু ব্যবসায়ীকে অজ্ঞান করে ২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে দুষ্কৃতিকারীরা
কালীগঞ্জে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অফিস উদ্বোধন
জামায়াত নেতা ‘কাউছার’ হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল লক্ষ্মীপুর
সেন্টমার্টিনে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরণ কোস্ট গার্ডের
বাহুবলে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫
ডিএনসিসি এলাকায় এ বছর ৪ লাখ ৬৬ হাজার কোরবানি হয়েছে
রূপসায় একদিন পর আবারো অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
বাগমারায় ঈদ উপলক্ষ্যে ঘুড়ি ও লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
মাধবপুরে পর্যটন কেন্দ্র কর্তৃপক্ষের গাফিলতি: পর্যটক নিহত
মাহবুবুল হক নান্নু: ঝালকাঠির রাজনৈতিক অগ্রযাত্রার এক অনন্য নক্ষত্র
কুমিল্লায় নিজ এলাকায় এসে যা জানালেন উপদেষ্টা ‘আসিফ মাহমুদ’
প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণায় বিকল্পধারার সন্তোষ প্রকাশ
টানা ১০ দিনের ঈদের ছুটিতে প্রাণ ফিরে পেয়েছে কুয়াকাটা সৈকত

ডিএনসিসি এলাকায় এ বছর ৪ লাখ ৬৬ হাজার কোরবানি হয়েছে

এ বছর ঈদুল আজহাতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এলাকায় ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৮০টি কোরবানি হয়েছে।

সোমবার (৯ জুন) গুলশানের নগর ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।

মোহাম্মদ এজাজ বলেন, এবার উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া কোরবানি হয়েছে। কোনো উট কোরবানি হয়নি। সব মিলিয়ে ৪ লাখ ৬৬ হাজার ৮০টি কোরবানি হয়েছে। এর মধ্যে গরু ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৬৭৭টি, ছাগল ১ লাখ ৫৪৬টি, মহিষ ১ হাজার ৭৬২টি এবং ভেড়া ৪ হাজার ৫৭টি কোরবানি হয়েছে।

গত বছরের তুলনায় এবার পশু কোরবানি কম হয়েছে। তবে বর্জ্য উৎপন্ন হওয়ার পরিমাণ বেড়েছে। গত বছর দুই সিটি করপোরেশনে ১২ লাখের বেশি পশু কোরবানি হয়েছিল।

তিনি বলেন, আমরা প্রথম দিন অনুমান করেছিলাম এবার প্রায় ২০ হাজার টন ময়লা উৎপন্ন হবে। আজ সোমবার দুপুর ২টা পর্যন্ত আমরা ২০ হাজার ৮৮৯ টন বর্জ্য সংগ্রহ করে ল্যান্ডফিলে ডাম্পিং করেছি। অফিসিয়ালি আমরা ভেবেছিলাম আজ কোরবানির বর্জ্য অপসারণের সমাপ্তি ঘোষণা করব। কিন্তু আমরা সমাপ্তি ঘোষণা না করে এটা চলমান রাখব।

কোরবানির পর ঢাকায় মশার উপদ্রব বেড়ে যায়, এখন ডেঙ্গুর প্রকোপও দেখা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে উত্তর সিটি করপোরেশন মশা নিয়ন্ত্রণে কী পদক্ষেপ নিচ্ছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ডেঙ্গুর ক্যাম্পেইন ছাড়াও আপনারা যদি লক্ষ্য করেন দেখবেন, গত তিন দিন সকালে মশার ওষুধ ছিটানোর পাশাপাশি বিকেলেও মশার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। বৃষ্টি হয়েছে, দিনে দুই বার ছিটানো হচ্ছে। আমরা আবার মাইকিং শুরু করে দেবো।

তিনি বলেন, এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে বৃষ্টি হলে বাসায় পানি জমবে। রাস্তায় আমরা দিচ্ছি। বাসায় যখন পানি জমবে, ফ্রিজের নিচে পানি জমবে, রান্না ঘরের বেসিং ও কেবিনেটের নিচে পানি জমবে, ছাদের ওপরে পানি জমবে, গ্যারেজে যে গাড়ি ধুয়েছেন সেখানে এখন গাড়ি না ধুলেও পানিগুলো জমে থাকবে দুই-তিনদিন। আপনারা যারা দেশের বাড়ি চলে গিয়েছেন, তারা ফোন দিয়ে বাসার দারোয়ানের মাধ্যমে বাসাগুলো সপ্তাহে দুই দিন পরিস্কার করাতে হবে। পানি যেন কোথাও জমা না থাকে। এটা পাবলিক ক্রাইসিস, সবার জন্য এটা (পরিস্থিতি) খারাপ অবস্থার দিকে যাবে।

ডিআই/এসকে

শেয়ার করুনঃ