ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৫ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
কুড়িগ্রামের কচাকাটায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নববর্ষে মোরেলগঞ্জে বিএনপির শোভাযাত্রার নেতৃত্বে খায়রুজ্জামান শিপন
কারাগারে বন্দিদের নিয়ে বৈশাখী উৎসব উদযাপন
মেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে জবাই করে হত্যা করল স্বামী
যুবদল নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে ঝাড়ু মিছিল
আত্রাইয়ে বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বস্ত্র বিতরণ করলেন বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলু মিয়া
মাহা সাংগ্রেং-বৈশাখ উপলক্ষে পাহাড়িজনপদ নাইক্ষ্যংছড়িতে আনন্দ শোভাযাত্রা পালিত
স্বাবলম্বী স্কুলের শিক্ষার্থীদের নববর্ষ উদযাপন
পাঁচবিবিতে বাগজানা মিসবাহুল উলুম কাওমী মাদ্রাসায় বাংলা নববর্ষ উদযাপন
নববর্ষকে স্বাগত জানিয়ে কয়রায় বিএনপির রঙিন শোভাযাত্রা
ভারতের সাথে মিল রেখে মধ্যরাত থেকে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা
রাজাপুরের গালুয়ায় যুবদলের আলোচনা সভা
বনাঢ্য আয়োজনে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের “বৈশাখী উৎসব” সম্পন্ন

মাধবপুরে চার আসামির মৃত্যুদণ্ড

শ্রীবাস সরকার, মাধবপুর প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের মাধবপুরে একটি হত্যা মামলায় ৪ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারিক আদালত ।

বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২ এর বিচারক একেএম কামাল উদ্দিন এ রায় দেন ।

এ রায়ে প্রত্যেককে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা আদায়ের আদেশ দিয়েছেন । রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন । পরে তাদেরকে কারাগারে পাঠানো হয় । এছাড়া এ মামলার আরেক আসামী মারাজ মিয়া আগেই মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন ।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলো – মাধবপুর উপজেলার বারচান্দুরা গ্রামের মোহাম্মদ আলীর ছেলে এমরান মিয়া, একই গ্রামের মারাজ মিয়ার ছেলে সোলেমান মিয়া, মৃত হরমুজ আলীর ছেলে জাহেদ মিয়া ও মুরাদপুর গ্রামের মৌলা মিয়ার ছেলে আবুল মিয়া ।

উক্ত রায়ের বিবরণে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পেশকার তপন সিংহ জানান,
মাধবপুর উপজেলার বারচান্দুরা গ্রামের লাল মিয়ার ছেলে ছাবু মিয়ার স্ত্রীর সাথে আসামিদের একজনের পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল । এর জেরে ২০০৯ সালের ১৩ এপ্রিল ছাবুকে হত্যা করে তার লাশ জঙ্গলে ফেলে রাখা হয় । এ ঘটনায় ছাবু মিয়ার ভাই হাফিজ মিয়া ৩ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছিলেন । একই বছরের ২১ মে মাধবপুর থানার উপ পরিদর্শক এসআই আলমগীর হোসেন ৫ জন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন । প্রায় ১৬ বছর ধরে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দিয়েছেন ।
এ সময় আদালতে উপস্থিত মামলার বাদি হাফিজ মিয়া বলেন, ১৬ বছর অতি কষ্টে মামলা পরিচালনা করেছি । আজ আদালতের এ রায়ে আমি সন্তুষ্ট হয়েছি ।

শেয়ার করুনঃ