
ফিলিস্তিনের গাজা ও রাফায় শিশু,নারী ও নিরীহ মুসলমানদের ইসরায়েলের পৈশাচিক পন্থায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে
সর্বস্থরের তওহীদ জনতা ও জামায়াত ইসলামী।
সোমবার (৭ এপ্রিল) বাদে আসর সদর বাজার মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি সদরের প্রধান প্রধান সড়ক পদক্ষিণ শেষে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চত্বরে এসে সমাবেশের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়।
মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বক্তারা বলেন, ফিলিস্তিনের নিপিড়ীত মানুষের জন্য কথা বলা আমাদের সকলের ঈমানি দায়িত্ব। বিশ্বের সকল মুসলমানসহ মানবিক মানুষদের ফিলিস্তিনের পাশে দাঁড়ানো আহ্বান জানান।
এসময় বক্তারা সকল মুসলিম রাষ্ট্রের মানবসম্পদ কাজে লাগিয়ে দখলদার ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অবরোধ তৈরি এবং ইসরায়েলি পণ্য বর্জনের আহ্বান করেন। সমাবেশে বক্তব্য দেন,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা ওমর ফারুক সিরাজী,সেক্রেটারী মোহাম্মদ আবু নাসের, উপজেলা পেশাজীবী ফোরামের সভাপতি হাফেজ মাওলানা আবু সুলতান,উপজেলা জামায়াতের কর্মপরিষদের সদস্য-প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য দৈনিক সংগ্রামের প্রতিনিধি সাংবাদিক মাহমুদুল হক বাহাদুর,হাজী এম,এ কালাম সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও আ. ম রফিকুল ইসলাম,নাইক্ষ্যংছড়ি রেষ্টহাউজস্থ
দারুসসুন্নাহ মহিলা দাখিল মাদ্রাসা ও হেফজ-মাদরাসার প্রধান মাওলানা জালাল উদ্দিন ফারুকী,
উপজেলা কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারি মাওলানা সাদেক,
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের আমীর মাষ্টার আব্দুর গফুর, উপজলা ছাত্র শিবিরের সাধারণ সম্পাদক নুর সাদেক, হাজী এম এ কালাম সরকারি কলেজের অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর সুবাহানী প্রমূখ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন,নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা বিএনিপি ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
অন্যদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রামু উপজেলা কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। এছাড়াও নাইক্ষ্যংছড়ি ও রামু উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ওলামায়ে কেরাম তাওহীদি জনতাকে সাথে নিয়ে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল করেছেন।
বর্তমানে পাহাড়ে ইজরায়েল সেন্টিমেন্ট দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রামে-গঞ্জে মিছিল সমাবেশ করছে সাধারণ মুসলিম জনতা।