ঢাকা, শুক্রবার, ১৮ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই:রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ছিনতাই করে চক্রটি,গ্রেফতারকৃত বাদেও পলাতকরা শনাক্ত
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ৮ দোকান
ভাটারায় প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করা যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ৬ হাজার ইয়াবাসব ৫ শীর্ষ মাদক কারবারি আটক
গেমিং ও এআই’র নতুন যুগের সূচনা: গিগাবাইটের জিফোর্স আরটিএক্স ৫০৬০ সিরিজ বাজারে
রাঙ্গাবালীতে দাখিল পরীক্ষায় অনিয়ম, ১৪ শিক্ষার্থী সাসপেন্ড, ৫ শিক্ষককে জরিমানা
বোয়ালখালীতে বিনয়বাঁশী শিল্পীগোষ্ঠী কর্তৃক ঐতিহ্যবাহী চড়ক পূজা পরিদর্শন
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলা পৌর বিএনপির যৌথ সভা
উলিপুরে ব্রীজের পানি প্রবাহের পথ বন্ধ করে দিয়ে মাটি ভরাটের অভিযোগ
পলাশবা‌ড়ি‌তে আন্ডার পাসের দাবী‌তে সমা‌বেশ অনু‌ষ্ঠিত
পিরোজপুরে চোরাই ইজিবাইকসহ আন্তঃজেলা চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার
কালীগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে হত্যা,আটক ১
চাপাতি ঠেকিয়ে তরুণীর সোনার চেইন ও ব্যাগ ছিনতাই, ভিডিও ভাইরাল
ট্রেনে পুলিশ সদস্যের অশালীন অঙ্গভঙ্গির ভিডিও ভাইরাল, যা বলল পুলিশ
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যে পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নিন্দা ও প্রতিবাদ

আশুগঞ্জের শরীফপুর ইউপি চেয়ারম্যান আ’লীগ নেতা গ্রেফতার

জহির সিকদার, আশুগঞ্জ(ব্রাহ্মণবাড়িয়া)প্রতিনিধিঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডেভিল হান্টের অভিযানে আশুগঞ্জ উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও শরীফপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাফিউদ্দিন ওরফে সাইফুদ্দিন চেয়ারম্যানকে গ্রেফতার করেছে যৌথবাহিনীর সদস্যরা। মঙ্গলবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের পশ্চিম মেড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সাইফুদ্দিন চেয়ারম্যান শরীফপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ তারুয়া গ্রামের ধন মিয়ার ছেলে। আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বিল্লাল হোসেন জানান, গ্রেফতারকৃত সাইফুদ্দিন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে হত্যাসহ ৭টি মামলা রয়েছে। জেলা সদরে ৩টি, আশুগঞ্জ থানায় ২টি এবং ঢাকায় ২টি মামলাগুলো দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে আশুগঞ্জ থানা পুলিশ ও র‌্যাবের একটি টিম ডেভিল হান্টের অভিযান চালিয়ে ব্রাহ্মণবড়িয়া পৌর শহরের পশ্চিম মেড্ডা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে, চেয়ারম্যান ও এলাকার প্রভাবশালী বংশের হওয়ায় সে তার ছেলেকে দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের জাতীয় নাগরিক সুবিধার কাগজপত্র তার ছেলেকে দিয়ে তৈরী করাতেন এবং জন্মনিবন্ধের সার্টিফিকেট থেকে শুরু করে ইউনিয়নের নাগরিকদের সকল কাগজের জন্য মোটা অংকের টাকা আদায় করতেন। আবার অনেকে টাকা দিতে না পারলে তিনি তার নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকতেন কাগজপত্রের অভাবে। অনেকে নানারকম সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন কাগজের কারনে। যে কোন কাগজের জন্য তার ছেলে টাকার জন্য নানারকম বাহানা তুলে ধরতেন। টাকা দিতে পারলে তার কাজটি হয়ে যেত আগে। না হলে তার ধারে ধারে ঘুরতে হতো কাগজপত্রের জন্য।জন্মনিবন্ধনের জন্য সে অনেকের কাছ থেকে তিন,চার হাজার টাকা আবার অনেকের কাছ থেকে দশ বার হাজার টাকা তার ছেলেকে দিয়ে গ্রহন করতেন। তার ছেলে এলাকার অনেক মানুষের গায়ে হাত পর্যন্ত তুলেছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

শেয়ার করুনঃ