ঢাকা, বুধবার, ২রা এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলন্ত ট্রেন পাহাড়িকা ছাদ থেকে পরে যুবকের মৃত্যু
বাস্তব জীবনে সরল অংক
মিরসরাইয়ে পথচারী’কে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ব্যবসায়ী নিহত
পাঁচবিবিতে পৌর জামায়াতের কর্মীদের নিয়ে ঈদ পূনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
বিরামপুরে শ্বাশুড়ির গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন দিয়েছে জামাই
চুরির অপবাদে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, আটক ৪
দেশে জঙ্গিবাদের উত্থানের মতো কিছুই হয়নি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৮ মামলার আসামি ঢাকায় গ্রেফতার
ভূরুঙ্গামারীতে জামাত-শিবিরের ঈদ পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠিত
আত্রাইয়ে ঈদ আনন্দে দুর্ঘটনা রোধে ছাত্রদলের সচেতনামূলক প্রচারণা
বীর মুক্তিযোদ্ধা সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার (অব:) নবিউল হক মারা গেছেন
নোয়াখালীতে বিএনপি নেতাকে কোপালেন যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতকর্মিরা
কলাপাড়ায় সিকদার পরিবারের ঈদ পুনর্মিলনী
লক্ষ্মীপুরে সন্ত্রা-সীদের গু-লিতে গু-লিবিদ্ধ এক শিশু
আত্রাই থানা বিএনপি’র ঈদ পরবর্তী মতবিনিময় সভা

রোজা থাকা অবস্থায় কি কি কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়

মেহেদী হাসান রিপন,স্টাফ রিপোর্টারঃ রোজা থাকা অবস্থায় কিছু কাজ থেকে বিরত থাকতে হয়। এই কাজগুলো রোজা ভেঙে দিতে পারে বা রোজার পবিত্রতা নষ্ট করতে পারে। নিচে এমন কিছু কাজ উল্লেখ করা হলো:

১. পানাহার: রোজা থাকা অবস্থায় খাবার ও পানীয় গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।এমনকি সামান্য পরিমাণ পানি পান করলেও রোজা ভেঙে যাবে।

২.ধূমপান ও নেশা: ধূমপান বা যেকোনো ধরনেরনেশাজাত দ্রব্য গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৩.যৌন সম্পর্ক: রোজা থাকা অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৪. ইচ্ছাকৃত বমি: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভাঙবে না।

৫. মিথ্যা কথা ও গীবত: মিথ্যা কথা বলা, গীবত করা বা অন্য কারো সম্পর্কে খারাপ কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৬. ঝগড়া ও খারাপ ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় ঝগড়া করা বা খারাপ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৭. গান-বাজনা ও অশ্লীল বিনোদন: গান-বাজনা শোনা বা অশ্লীল বিনোদন থেকে বিরত থাকতে হয়।

৮. অতিরিক্ত কথা বলা: অপ্রয়োজনীয় বা অতিরিক্ত কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হয়।

৯. খারাপ চিন্তা: খারাপ চিন্তা বা খারাপ কাজ করার পরিকল্পনা করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১০. শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার: চোখ, কান, মুখ বা অন্য কোনো অঙ্গপ্রত্যঙ্গের অপব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

১১. ইনজেকশন বা স্যালাইন: রোজা থাকা অবস্থায় শরীরে ইনজেকশন বা স্যালাইন নিলে রোজা ভেঙে যায়। তবে অসুস্থতার কারণে একান্ত প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

১২. টুথপেস্ট ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় টুথপেস্ট ব্যবহার করা মাকরুহ। তবে মিসওয়াক ব্যবহার করা যেতে পারে।

১৩.সুগন্ধি ব্যবহার: রোজা থাকা অবস্থায় অতিরিক্ত সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হয়।

শেয়ার করুনঃ