
আমতলী(বরগুনা)প্রতিনিধিঃ বরগুনার আমতলীর গুলিশাখালী গ্রামে স্বামীর বাড়ি থেকে নগদ টাকা ও স্বর্নালংকার নিয়ে পালিয়ে গেছেন স্ত্রী ফাতেমা বেগম ।ফাতেমা বেগমের স্বামী আউয়াল খাণের পিতা মো. নুরুল ইসলাম খান জানান, ২০২২ সালে আমার বড় ছেলে আউয়াল খানের সাথে ঢাকার ,৭ নং শেখেরটেক রামচন্দ্রপুর পো: মোহাম্মদপুর হাউজিং ঢাকা ১২০৭ এলাকার মৃত আবদুল লতিফ মিয়ার মেয়ে ফাতিমার সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় হলে এক পর্যায়ে প্রেমের সম্পর্কে গড়ে ওঠে এবং তারা ২০২২ সালে বিয়ে করেন।বিয়ের পরপরই স্বামী আউয়ালকে নিয়ে ফাতেমা তার বাবার বাড়ি থাকার প্রস্তাব দিলে আউয়াল শশুড় বাড়ী থাকতে না চাইলে ফাতেমা বেগম বিয়ের ২ মাস পরই তার বাবার বাড়ি চলে যায়,কিছুদিন পর তার স্বামীর সাথে সংসার করবেনা এমন কথাও ফাতেমা তার শশুর মো. নুরুল ইসলাম সহ শশুড় বাড়ীর লোকজনদের জানায়।হটাৎ করে ফাতেমা বেগম ২ বছর পর গত তিনদিন পূর্বে আ্উয়াল খানের বাড়ী এসে উঠে। এ ঘটনায় আউয়াল খানের পিতা নুরুল ইসলাম খানের বাড়ীসহ এলাকায় বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা মানুষ বলে বেড়ায় ।
নুরুল ইসলাম খান জানান, হটাৎ শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী আমি জুমার নামাজ পড়তে গেলে ও আমার স্ত্রী আকলিমা বেগম গোসল করতে গেলে ফাতেমা বেগম ঘরে রক্ষিত সুকেস ভেঙ্গে নগদ
৭০ হাজার টাকা স্বর্নের চেইন কানের বালা নিয়ে পালিয়ে যান। আমি ফাতেমার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করবো। ফাতেমার স্বামী আউয়াল খান বলেন , বিয়ের দু -মাস পর আমার স্ত্রী আমাদের বাড়ী থেকে তার পিতার বাড়ী চলে যায়। সে আমার সাথে সংসার করবেনা বলে জানান। হটাৎ’ করে গত তিন দিন পূরর্ব আমাদের বাড়ী আসে শুক্রবার আমাদের ঘর থেকে স্বর্নলংকার নগদ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আমি আইনগত ব্যবস্থা নিবো । এ ব্যাপারে ফাতেমা বেগমের সাথে যোগাযোগ করার জন্য একাধিকবার চেষ্টা করে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। আমতলী থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আরিফুল ইসলাম জানান,এ ব্যাপারে অভিযোগ পাইনি অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।