ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩রা জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
নবীগঞ্জে ভারি বর্ষণে পাহাড় ধসের আশঙ্কা: আতঙ্কে ১২টি পরিবার
কলাপাড়ায় জলবদ্ধতায় ক্ষতিগ্রস্থ ১৬০ পরিবার পেল ত্রান সহায়তা
পঞ্চগড়ে কাগজিয়াপাড়া গোরস্থান থেকে ৫ টি কঙ্কাল চুরি
বাগমারায় আসামি ছিনিয়ে হত্যা,মামলার প্রধান আসামি আত্রাই থেকে গ্রেপ্তার
পিরোজপুরে ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন
দলীয় ঐক্য ও শৃঙ্খলা রক্ষা করে সকলকে অগ্রসর হতে হবে-ড.ওবায়দুল ইসলাম
কুড়িগ্রামে অধ্যক্ষের অপসারণের দাবিতে ২ ঘন্টা অবস্থান কর্মসূচি
জাতীয় প্রাথমিক পদক প্রতিযোগিতায় দেশ সেরা হলেন কুড়িগ্রামের আব্দুল্লাহ রাদ বিন রাজু
সুন্দরবনে বনবিভাগের বিশেষ অভিযানে হরিণ ধরার ফাঁদ উদ্ধার
শেরপুরে কোরবানির পশুর হাট পরিদর্শনে পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম
এনসিপি বোদা উপজেলা সমন্বয় কমিটি গঠিত
রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন আফছার আলী
নাইক্ষ্যংছড়িতে চোরাকারবারির সাথে বিজিবির গোলাগুলিতে আহত-৪, হামলাকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের স্মৃতিচারণ সভায় ডা. শাহাদাত হোসেন
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালিত

পুকুর পাড়ের কাঁচা ঘাস খেয়ে মারা গেল খামারির ৬টি গরু

ঝালকাঠির রাজাপুরে পুকুর পাড়ের কাঁচা ঘাস খেয়ে একটি খামারের ৬টি গাভি গরুর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার (১৪ অক্টোবর) উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ আঙ্গারিয়া গ্রামের মো. নজরুল ইসলাম (৫৬) খামারে এ ঘটনা ঘটে। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৪ লাখ টাকা হবে বলে জানান গরুর মালিক। এ ছাড়া খামারটির আরও ২টি বাছুর গরু অসুস্থ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজাপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে খামারের মালিক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, খড়কুটো নাই তাই দুপুরে আমার ছেলে পুকুরের পাশ থেকে কাঁচা ঘাস কেটে এনে গরুকে খেতে দেয়। পরদিন সকালে খামারে গিয়ে দেখি গরু সুয়ে আছে অসুস্থ কিছু খায় না। এরপর রাজাপুর উপজেলা ও জেলার ডাক্তার এনে ওষুধ খাওয়ালেও কোন লাভ হলো না। ২টা করে তিনদিনে ৬টা গরুর মৃত্যু হয়েছে।

খামারির ছেলে ইমরান বলেন, দুপুরে কাঁচা ঘাস কেটে গরুকে খেতে দেই। পরদিন সকালে দেখি গরু অসুস্থ কিছু খায় না। এরপর ডাক্তার খবর দিয়ে তাদের দেখালে তারা বলেন বিষাক্ত কিছু খাওয়ার জন্য এমনটা হয়েছে। তারা ওষুধ দিলো খাওয়ালাম কিন্তু কোন কাজ হলো না খামারের ৮টি গরুর মধ্যে ৬টি গাভী গরু অসুস্থ হয়ে মারা গেছে।

এ বিষয়ে রাজাপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. আব্দুল্লাহ বলেন, খামারে গিয়ে পরিদর্শন করে গরুকে ওষুধ দেওয়া হয়েছিলো। বৃষ্টির সময় কচি ঘাসে নাইট্রোজেনের মাত্রা বেশি থাকে। নাইট্রেট বিষক্রিয়ায় গরুগুলো মারা যেতে পারে। খামারিদের গরুকে শুধু কাঁচা ঘাস দেওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। এ ছাড়া নেপিয়ার ঘাস কাটার সঙ্গে সঙ্গে গরুকে খেতে দেওয়া উচিত নয়।

শেয়ার করুনঃ