ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২২শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
সেনাসদরে অফিসার্স অ্যাড্রেস: ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত: সেনাপ্রধান
ধানমন্ডিতে মব নিয়ন্ত্রণ করে পুরস্কার পেলেন সেই ওসি
ঝিকরগাছায় শশুর বাড়িতে বিষ পানে এক ব্যক্তির আত্মহত্যা
বর্ষার আগে খাল খনন ও রাস্তা সংস্কারে জোর দিতে হবে: চসিক মেয়র
রামকৃষ্ণপুর ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির সভাপতি মুশফিকুর রহমান মেহেদী
ঝালকাঠি পৌরসভায় পদোন্নতির অনিয়মের অভিযোগ, তদন্ত দাবিতে আবেদন
মাধবপুরে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ: নারী অফিসার ক্যাডেটসহ ৪৫ অফিসারের ক্যাডেট কমিশন লাভ
মোরেলগঞ্জে শিশুশ্রম, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়ার্ল্ড ভিশনের কর্মশালা
খুলনায় ঝটিকা মিছিলকারী আ”লীগের আরো ৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
কলাপাড়ায় বিএনপির সাংগঠনিক সভা
কৃতি শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে আম গাছের চারা উপহার দিলেন: এমবি কলেজ কতৃপক্ষ
তানোরে প্রান্তিক পেশাজীবী জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়ন বিষয়ক অবহিত করণ সেমিনার
নান্দাইলে শিশু কল্যাণ বিষয়ক পরিকল্পনা ও পর্যালোচনা সভাঌ
পরিবেশ রক্ষায় পটুয়াখালীতে ৩ ইউনিয়নের জনতার মানববন্ধন

ঝালকাঠি পৌরসভায় পদোন্নতির অনিয়মের অভিযোগ, তদন্ত দাবিতে আবেদন

মো. নাঈম হাসান ঈমন, ঝালকাঠি প্রতিনিধিঃ ঝালকাঠি ‘ক’ শ্রেণির পৌরসভায় প্রশাসনিক নিয়মনীতি উপেক্ষা করে একাধিক পদবী ডিঙিয়ে সাঁট লিপিকার পদে পদোন্নতির অভিযোগ উঠেছে মোঃ জাকির হোসাইনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ করা হয়েছে, তিনি জাল সনদ ব্যবহার করে নিয়ম বহির্ভূতভাবে পদোন্নতি লাভ করেছেন, যা পৌরসভার সাংগঠনিক কাঠামোর পরিপন্থী।

জানা গেছে, মোঃ জাকির হোসাইন প্রথমে ভোলার লালমোহন পৌরসভায় নিম্নমান সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক পদে চাকুরিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি বদলির মাধ্যমে একই পদে ঝালকাঠি পৌরসভায় যোগদান করেন। কিন্তু অভিযোগ রয়েছে, সেখানে ওই পদে ইতোমধ্যেই দুইজন স্থায়ী কর্মকর্তা কর্মরত থাকলেও (মোঃ আঃ মতিন খান ও সাহিদা পারভীন), তৃতীয় ব্যক্তির নিয়োগের ক্ষেত্রে তিনি জালিয়াতির আশ্রয় নিয়েছেন।

এ বিষয়ে ঝালকাঠি পৌরসভার বর্তমান সাঁট মুদ্রাক্ষরিক মোঃ শেখ আহমেদ সেলিম বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, দুর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, ২০০৯ সালে তৎকালীন পৌর চেয়ারম্যানকে বিভ্রান্ত করে জাল সাঁট লিপিকার সনদ তৈরি করে তিনি সরাসরি পদোন্নতি পান, যা প্রচলিত বিধি লঙ্ঘন করে একাধিক পদ ডিঙিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মোঃ শেখ আহমেদ সেলিম বলেন, পৌরসভার গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও তিনি এখনও পর্যন্ত কোনো পদোন্নতি পাননি। ২০১৩ সালসহ একাধিকবার অভিযোগ করলেও কোনো প্রতিকার মেলেনি। ফলে তিনি পুনরায় বিষয়টির সুষ্ঠু তদন্ত ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

এ বিষয়ে পৌরসভার হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ মনিরুদ্দোজা হারুন বলেন, “পৌর প্রশাসক মহোদয় তিন দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেন। আমি সে অনুযায়ী প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।”

শেয়ার করুনঃ