ঢাকা, বুধবার, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
কলাপাড়ায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
শ্রীনগরে মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকার নৌপথ ও সুন্দরবনের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা
ঘোড়াঘাট উপজেলার বির্স্তৃণ মাঠ এখন সবুজের সমারোহ
নিকলীতে নিরীহ পরিবারকে একঘরে করার প্রতিবাদে নাগরিক ফোরামের স্মারক লিপি
ঘোড়াঘাটে গরু ব্যবসায়ীর বাড়িতে গরু চুরি
পটুয়াখালীর জৈনকাঠী ইউনিয়নে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর নতুন ডিলারদের চাল বিতরণ
শিক্ষক মেলবন্ধন ২০২৫’ এ শিক্ষক সম্মাননা পেলেন ক্যামব্রিয়ান কলেজের নাজমুল হুদা
প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কুতুবউদ্দিন সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি লামা-আলীকদমের কাঠ ব্যবসায়ী
নড়াইলের বন-খলিশাখালী দাড়ার মাইক্রো ওয়াটারসেড (খাল) পূনঃখনন কাজের উদ্বোধন
সীতাকুণ্ড – সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় জমিজমা বিরোধের জেরে বৃদ্ধ মা’কে পেটালেন ছেলে
সালথায় দেশীয় এলজিসহ শর্টগানের ২টি তাজা কার্তুজ উদ্ধার
গাঁজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে ফরিদপুরে এনজিও প্রতিষ্ঠানের মানববন্ধন
বকশীগঞ্জ নিহত রিপন মিয়ার লাশ উত্তোলনে বাঁধা, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

ঘোড়াঘাট উপজেলার বির্স্তৃণ মাঠ এখন সবুজের সমারোহ

মাহতাব উদ্দিন আল মাহমুদ,ঘোড়াঘাট,(দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলার বির্স্তৃণ মাঠ এখন সবুজের
সমারোহ। যতদূর চোখ যায় শুধুসবুজ আর সবুজ। এ সবুজই বলে দেয় গ্রাম বাংলার কৃষকের মাথার ঘাম পায়ে ফেলা ইরি বোরো ধানের মাঠ। শেষ মুর্হূতে সব কিছুঠিক থাকলে কৃষকরা বাম্পার ফলনের বুকভরা আশা করছেন কৃষক ।মাঠের পর মাঠ সবুজ আর সবুজে ঘেরা, তার সাথে যোগ হয়েছে নুতন ধরনের সাদা রং-এর শীষ। এ যেনো এক অপরুপ সৌর্ন্দয নিয়ে দেখা দিয়েছে মৌসুমি ফসল বোরো ধানের ক্ষেতে। স্থানীয় কৃষকদের ধারনা, এরকম আবহাওয়া ভালো থাকলে এবারও উপজেলার সবগুলো ধানের জমিতে ভালো ফলন হবে । দিনাজপুর জেলার কয়েকটি উপজেলার মধ্যে ঘোড়াঘাট উপজেলা ধানের জন্য বিখ্যাত । জমি ধান চাষাবাদের জন্য উপযোগী। এসব এলাকার জমিগুলোতে দোআঁশ মাটি ও জৈব সারের কারণে র্বাষিক একই ফসল হয়।
আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় সঠিক সময়ে চারা রোপণ, নিবিড়
পরির্চযা, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যু সরবরাহ, যথা সময়ে সেচ দেওয়া ও
সার সংকট না থাকায় উপজেলায় চলতি মৌসুমে ইরি বোরো ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।এ সময় থেকে ধান পাকা র্পযন্ত আবহাওয়া ভালো থাকলে এবংধানের জমিতে কোনো প্রকার রোগবালাই না হলে, এসব জমিতে প্রতি বিঘায় ২৫ থেকে ৩০ মন ধান পাওয়া যাবে। এমনটাই জানালেন উপজেলার কৃষকরা। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়, চলতি বছরে উপজেলার ৪টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় ৯ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমিতে ইরি বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা র্নিধারণ করা হয়েছে।ধান উ পাদনের সম্ভাব্য লক্ষ্য মাত্রা র্নিধারন করা হয়েছে ৬৩ হাজার ৩৪৫
মেঃটন ও চাল উ পাদনের লক্ষ্যমাত্রা র্নিধারন করা হয়েছে ৪২
হাজার ২৩০ মেঃ টন। এ বছর উপজেলায় বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন র্কতৃপক্ষের ৮০টি, বিএডিসি ১১টি, বিদ্যু চালিত ব্যক্তিগত ১৯৮টি, ডিজেল চালিত অগভীর ৯৫০টি, বিদ্যু চালিত অগভীর ৪৯৩টি, নদী থেকে এলএলপি বিদ্যু চালিত ৫টি নলকূপের মাধ্যমে ইরি বোরো ধানের আবাদে সেচ প্রদান করা হচ্ছে। উপজেলা উপ-সহকারী কৃষি র্বসর্কতা মোঃ মোমদেল হোসেন,সাখাওয়াত হোসেন ও মোস্তাফিজুর রহমান জানান, উপজেলা কৃষি অফিসের ব্যবস্থাপনায় পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় রাসায়নিক ও কীটনাশক ব্যবহারে কৃষকদের উ সাহিত করা হচ্ছে। উপজেলা কৃষি র্কমর্কতা মোঃ রফিকুজজামান বলেন, চলতি মৌসুমে এ উপজেলায় লক্ষ্যমাত্রার অধিক জমিতে ধান চাষ হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রায় শতকরা ৬০ ভাগ ধানের শীষ বের হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর ধানের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।

শেয়ার করুনঃ