
নুরুল আমিন ভূঁইয়া দুলাল নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ মঙ্গলবার রায়পুর পুরো এলাকায় পানির সরবরাহের সমস্যা নিয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে জানা যায়, এলাকাবাসীর দুর্ভোগের চিত্র সারা পৌর এলাকা জুড়ে।
পানির মহা সংকটে ভুগছেন পুরো এলাকাবাসী, এরি ফলে পরবাসী পানির সমস্যায় গোসল রান্নাবান্না পানীয় পানির সংকটে নাকাল। একই সমস্যায় পড়েছে পৌর সবার সকল বাসিন্দারা।
সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে জানা যায় ১৯৯৪ সালে ৯.০৫ কিলোমিটার আয়তনের রায়পুর পৌরসভা যাত্রা শুরু হয়। এতে প্রায ৩৫ / ৪৯ হাজার মানুষের দৈনিক পানির চাহিদা বর্তমানের ৩০ লক্ষ লিটার, অথচ বর্তমানে সরবরাহ ১০ থেকে ১২ লক্ষ লিটার।
জানা যায়২০০১ সালে ড্যানিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির (ড্যানিডা) একটি প্রকল্পের আওতায় শোধনাগার নির্মাণ শুরু হয়, এর ধারন ক্ষমতা ৭ লাখ লিটার। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় ২০২৪ সালে মাত্র ২০০শত গ্রাহকের মধ্যে পানি সরবরাহ কার্যক্রম শুরু হয়।
২০০১ সালে রায়পুর নতুন বাজারে একটি পাঁচ লাখ ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন পানি শোধনাগার নির্মিত হয়। দুটিতেই প্রায় গ্রাহক সংখ্যা ২৬ শত।
এসব মিলিয়ে দিনে ১২ লাখ লিটার পানি সরবরাহ করা যায়। এরই মধ্যে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় তাও সম্ভব হচ্ছে না। গ্রাহকদের অভিযোগ পানির চাপ না থাকায় যত্ত সামান্য পানি পাওয়া যায় এতে খাওয়ার পানির চাহিদা মেটানো সম্ভবপর হচ্ছে না। রায়পুর পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বিশিষ্ট সাংবাদিক নুরুল আমিন ভূইয়া বলেন পানি সংকট নিয়ে পৌর প্রশাসক ইমরান খানের সাথে একাধিকবার ফোনে আলাপ কালে তিনি জানান বর্তমান পানির সংকটের সমস্যার মূল কারণ।