ঢাকা, বুধবার, ২৩শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
সর্বশেষ
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উপকূলীয় এলাকার নৌপথ ও সুন্দরবনের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা
ঘোড়াঘাট উপজেলার বির্স্তৃণ মাঠ এখন সবুজের সমারোহ
নিকলীতে নিরীহ পরিবারকে একঘরে করার প্রতিবাদে নাগরিক ফোরামের স্মারক লিপি
ঘোড়াঘাটে গরু ব্যবসায়ীর বাড়িতে গরু চুরি
পটুয়াখালীর জৈনকাঠী ইউনিয়নে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর নতুন ডিলারদের চাল বিতরণ
শিক্ষক মেলবন্ধন ২০২৫’ এ শিক্ষক সম্মাননা পেলেন ক্যামব্রিয়ান কলেজের নাজমুল হুদা
প্রভাবশালী ব্যবসায়ী কুতুবউদ্দিন সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি লামা-আলীকদমের কাঠ ব্যবসায়ী
নড়াইলের বন-খলিশাখালী দাড়ার মাইক্রো ওয়াটারসেড (খাল) পূনঃখনন কাজের উদ্বোধন
সীতাকুণ্ড – সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় জমিজমা বিরোধের জেরে বৃদ্ধ মা’কে পেটালেন ছেলে
সালথায় দেশীয় এলজিসহ শর্টগানের ২টি তাজা কার্তুজ উদ্ধার
গাঁজায় গণহত্যার বিরুদ্ধে ফরিদপুরে এনজিও প্রতিষ্ঠানের মানববন্ধন
বকশীগঞ্জ নিহত রিপন মিয়ার লাশ উত্তোলনে বাঁধা, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট
উল্লাপাড়ায় র‌্যাবের অভিযানে ইয়াবাসহ ২ মাদক কারবারি গ্রেফতার
আমতলীতে শিশু সুরক্ষা বিষয়ক মতবিনময় সভা

সাগর-রুনী হত্যা মামলার নথিপত্র পুড়ে যাবার তথ্য সঠিক নয়: ডিএমপি

ডিবি হেফাজত থেকে আলোচিত সাগর-রুনী হত্যা মামলায় গুরুত্বপূর্ণ নথি পুড়ে গেছে বলে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রচারিত তথ্যটি সঠিক নয়’ বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ডিএমপি ডিসি (মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন্স) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের সময় আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়েছে। এ নিয়ে কেউ কেউ ডিবির নথি পুড়ে যাওয়ার নিউজ করছেন, যা সঠিক না।’

তিনি বলেন, ‘আদালতে আগুনে এসব নথি পুড়ে যাওয়ার কথা বলা হয়নি। এডিশনাল অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদ রউফ বলেছেন, ডিবির অধিকাংশ অফিসার বদলি হওয়ায় পুরনো নথি খুঁজে পাওয়া সময়সাপেক্ষ।’

‘এ জন্য রাষ্ট্রপক্ষ নয় মাস সময় চাইলে বাদীপক্ষ তিন মাস সময়ের কথা বলেন। পরবর্তীতে আদালত ছয়মাস সময় দেন,’ যোগ করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। তাদের একমাত্র ছেলে মাহির সারোয়ার মেঘ (৫) সেসময় বাড়িতে ছিল। হত্যার ঘটনায় রুনির ভাই নওশের আলী রোমান শেরেবাংলা থানায় মামলা করেন।

মামলা দায়েরের পর শেরেবাংলা নগর থানাকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিন দিন পর মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের ব্যর্থতার পর ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল মামলাটি র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। মামলায় গ্রেফতার আট জনের মধ্যে দুজন জামিন পেয়েছেন। বাকিরা কারাগারে রয়েছেন।

ডিআই/এসকে

শেয়ার করুনঃ