

রবিউল হোসাইন সবুজ, কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ
কুমিল্লার লাকসাম উপজেলা বিএনপির রাজনীতিতে গুণ, যোগ্যতা ও ত্যাগের জন্য যে কয়েকজন নেতার নাম সর্বজনস্বীকৃত, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন গোলাম ফারুক। তিনি লাকসাম বিএনপির অঙ্গসংগঠনের একজন সক্রিয়, নিবেদিতপ্রাণ ও পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির নেতা হিসেবে ইতিমধ্যেই এলাকায় ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছেন।
সম্প্রতি ওনি লাকসাম পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হওয়ায়, গোলাম ফারুকের রাজনৈতিক পরিবারটি আবারও আলোচনায় আসে। পরিবারের রাজনৈতিক ঐতিহ্য ও অবদান লাকসামের রাজনীতিতে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে স্থান পেয়েছে।
ব্যক্তিগত জীবনে গোলাম ফারুক একজন সদা হাস্যোজ্জ্বল, বিনয়ী ও সামাজিক ব্যক্তিত্বের অধিকারী মানুষ। স্থানীয় সামাজিক কর্মকাণ্ড, মানবিক উদ্যোগ ও জনসম্পৃক্ততায় তিনি বরাবরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন।
রাজনৈতিক জীবনে তিনি বিএনপির আদর্শে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাসী ও জন্মগতভাবে জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ। সম্প্রতি এক বক্তব্যে তিনি “জয় বাংলা” উচ্চারণ করায় কেউ কেউ সমালোচনার সুর তুললেও, গোলাম ফারুকের ঘনিষ্ঠজনরা জানান — “জয় বাংলা” জাতির মুক্তিযুদ্ধ ও আবেগের অংশ, যা কোনো রাজনৈতিক দলীয় বিভাজনের প্রতীক নয়।
স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, গোলাম ফারুক ভবিষ্যতে লাকসাম বিএনপির অঙ্গসংগঠনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবেন।
লাকসামের রাজনৈতিক মহলে অনেকেই আহ্বান জানিয়েছেন— “ত্যাগী ও সৎ নেতাদের সম্মান করা উচিত। বিভাজন নয়, ঐক্যই হোক বিএনপির শক্তি।”
গোলাম ফারুক শুধু একজন রাজনৈতিক কর্মী নন, তিনি লাকসামের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক অঙ্গনেরও পরিচ্ছন্ন মুখ। আগামীর দিনে তাঁর মতো তরুণ নেতৃত্বই বিএনপিকে সংগঠিত, ঐক্যবদ্ধ ও জনগণের আস্থার জায়গায় ফিরিয়ে আনতে ভূমিকা রাখবে— এমন প্রত্যাশা স্থানীয় জনমনে।