

মোঃ কামরুজ্জামান হেলাল, স্টাফ রিপোর্টারঃ
বাউফল থানার আলোচিত হত্যার চেষ্টা মামলার প্রধান আসামী মোঃ আল-আমীন চৌকিদার (৩৫) ভোলার লালমোহন থানাধীন জমজম হোটেলের সামনে থেকে গ্রেফতার। জানা গেছে, সুনির্দিষ্ট তথ্য ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্প ও র্যাব-৮ ভোলা ক্যাম্প’র যৌথ আভিযানিক দল দোপন সংবাদের ভিতিতে গতকাল ৩১ অক্টোবর শুক্রবার আনুমানিক রাত ১১টা ১৫ মিনিটের সময় ভোলার লালমোহন থানাধীন উক্ত হোটেলে’র সামনে হতে মারামারি ও হত্যা চেষ্টা মামলার এজাহার নামীয় প্রধান আসামী মোঃ আল-আমীন চৌকিদার (৩৫) পিতা- কালাই চৌকিদার, সাং- চন্দ্রপাড়া, ৭ নং ওয়ার্ড, থানা- বাউফল, জেলা-পটুয়াখালী, কে গ্রেফতার করতে স্বক্ষম হয়। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, বাদী মোসাঃ শাহানাজ পারভিন (৪৫), স্বামী মোঃ নূর আলম চৌকিদার, সাং-চন্দ্রপাড়া ১ নং ওয়ার্ড, মদনপুরা ইউনিয়ন, থানাঃ বাউফল, জেলাঃ পটুয়াখালী ভিকটিম বাদীর ছেলে। বিবাদীগন বাদীর একই বাড়ির লোক। তাহাদের সাথে বাদীর স্বামীর বাড়ির বিভিন্ন বিষয় নিয়া বহুদিন যাবত বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। বিবাদীগন বিভিন্ন অজুহাতে বাদীদের সাথে ঝগড়া করে, খারাপ আচরন করে, গালিগালাজ সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করে। লোকজন দিয়া পথে ঘাটে হেরেজমান করে। গত মাসের ২২ তারিখ সন্ধা আনুমানিক ৬ টার সময় বাড়ির উঠানে তুচ্ছ বিষয় নিয়া বিবাদীর শিশু বাচ্ছার সাথে বাদীর বাচ্ছা ঝগড়া বিবাদ সহ কথার কাটাকাটি হইলে বিবাদী মোসাঃ তায়েবা বেগম খবর দিয়া বিবাদীদেরকে বাড়িতে আনিয়া তাহাদের কাছে বাদীর সন্তানের বিষয় সত্য মিথ্যা বানাইয়া নালিশ করিলে বিবাদীরা বাদী ও তার ছেলেকে মারপিট ও খুন জখম করার হুমকি দিয়া চলিয়া যায়। এক পর্যায়ে সকল বিবাদীরা গত মাসের ২২ তারিখ বুধবার রাত আনুমানিক ৯টার সময় পুরুত্ব বিরোধের জের ধরিয়া লাঠি সোটা, লোহার রড, দা, ছেনা, বটি, ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র নিয়া বে-আইনীজনতাবদ্ধে আমার স্বামীর বসত ঘরের সামনের খোলা দজরা দিয়া ঘরের মধ্যে অনধিকার প্রবেশ করিয়া বিবাদীদের হাতে থাকা লাঠি সোটা দিয়া বাদীকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করিয়া বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফুলা সাধারন জখম করে। তখন বিবাদীদের ভয়ে বাদীর ছেলে রাকিব ঘর থেকে বাহির হইলে বিবাদীরা তাহাকে খুন জখমের হুমকি দিয়া লড়াইয়া নিয়া অন্য বাড়িতে উঠায়। এর মধ্যে বিবাদীরা ধারালো বটি ও নাকাইনা নিয়া বাউফল থানাধীন মদনপুরা ইউনিয়ন চন্দ্রপাড়া ৭নং ওয়ার্ড, সাকিনে বাদীর স্বামীর উত্তরের ভিটির পাকের ঘরের মধ্যে যাইয়া রাতের ভাত খাওয়া অবস্থায় বাদীর ছেলেকে বিবাদীর হাতে থাকা ধারালো বটি দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে তাহার পিঠের উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জখম করে। বাদী ডাকচিৎ কার দিয়া পাকের ঘরে মধ্যে মাটিতে লুটিয়া পরিয়া গেলে বিবাদীরা ধারালো ছেনা দিয়া বাদীর ডান হাটুর উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জখম করে এবং বিবাদী বাংলা দা দিয়া বাদীর ছেলের ভান হাতের কবজির উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জথম করে। বাদীদের ডাকচিৎ কারে এলাকার লোকজন আগাইয়া আসিলে তাহাদের উপস্হিতিতে সকল বিবাদীগন বাদী ও বাদীর ছেলেকে খুন জখমের হুমকি দেয় ও বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রর্দশন করিয়া চলিয়া যায় এবং রক্তাক্ত জখমী অবস্থায় বাদীর ছেলেকে উদ্ধার করিয়া অটো গাড়ী যোগে নিয়া বাউফল স্বাস্থ্য কমল্লেক্সে নিয়া ভর্তি করায়। পরে বাউফল থানা স্বাস্থ্যকমফ্লেক্স এর কর্তব্যরত ডাক্তার বাদীর ছেলের অবস্থার অবনতি দেখে তাহাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। বাদী তাহাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করিয়া তাহারা কিছুটা সুস্থ হইলে ঘটনার বিস্তারি জানিয়া শুনিয়া এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে যাহা বাউফল থানার বাউফল থানার মামলা নং-৩৩, তারিখ: ২৩/১০/২০২৫ইং, জিআর- ৩৫৫/২৫(বাউফল) ধারা-৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৪৪৭/৪৪৮/৫০৬ পেনাল কোড-১৮৬০। গ্রেফতারকৃতকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ভোলা জেলার লালমোহন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
র্যাব কর্তৃক বাউফল থানার হত্যার চেষ্টা মামলার প্রধান আসামী আল- আমিন চৌকিদার গ্রেফতার
মোঃ কামরুজ্জামান হেলাল, স্টাফ রিপোর্টারঃ
বাউফল থানার আলোচিত হত্যার চেষ্টা মামলার প্রধান আসামী মোঃ আল-আমীন চৌকিদার (৩৫) ভোলার লালমোহন থানাধীন জমজম হোটেলের সামনে থেকে গ্রেফতার। জানা গেছে, সুনির্দিষ্ট তথ্য ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৮, সিপিসি-১, পটুয়াখালী ক্যাম্প ও র্যাব-৮ ভোলা ক্যাম্প’র যৌথ আভিযানিক দল দোপন সংবাদের ভিতিতে গতকাল ৩১ অক্টোবর শুক্রবার আনুমানিক রাত ১১টা ১৫ মিনিটের সময় ভোলার লালমোহন থানাধীন উক্ত হোটেলে’র সামনে হতে মারামারি ও হত্যা চেষ্টা মামলার এজাহার নামীয় প্রধান আসামী মোঃ আল-আমীন চৌকিদার (৩৫) পিতা- কালাই চৌকিদার, সাং- চন্দ্রপাড়া, ৭ নং ওয়ার্ড, থানা- বাউফল, জেলা-পটুয়াখালী, কে গ্রেফতার করতে স্বক্ষম হয়। ঘটনার বিবরনে জানা যায়, বাদী মোসাঃ শাহানাজ পারভিন (৪৫), স্বামী মোঃ নূর আলম চৌকিদার, সাং-চন্দ্রপাড়া ১ নং ওয়ার্ড, মদনপুরা ইউনিয়ন, থানাঃ বাউফল, জেলাঃ পটুয়াখালী ভিকটিম বাদীর ছেলে। বিবাদীগন বাদীর একই বাড়ির লোক। তাহাদের সাথে বাদীর স্বামীর বাড়ির বিভিন্ন বিষয় নিয়া বহুদিন যাবত বিরোধ চলিয়া আসিতেছে। বিবাদীগন বিভিন্ন অজুহাতে বাদীদের সাথে ঝগড়া করে, খারাপ আচরন করে, গালিগালাজ সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করে। লোকজন দিয়া পথে ঘাটে হেরেজমান করে। গত মাসের ২২ তারিখ সন্ধা আনুমানিক ৬ টার সময় বাড়ির উঠানে তুচ্ছ বিষয় নিয়া বিবাদীর শিশু বাচ্ছার সাথে বাদীর বাচ্ছা ঝগড়া বিবাদ সহ কথার কাটাকাটি হইলে বিবাদী মোসাঃ তায়েবা বেগম খবর দিয়া বিবাদীদেরকে বাড়িতে আনিয়া তাহাদের কাছে বাদীর সন্তানের বিষয় সত্য মিথ্যা বানাইয়া নালিশ করিলে বিবাদীরা বাদী ও তার ছেলেকে মারপিট ও খুন জখম করার হুমকি দিয়া চলিয়া যায়। এক পর্যায়ে সকল বিবাদীরা গত মাসের ২২ তারিখ বুধবার রাত আনুমানিক ৯টার সময় পুরুত্ব বিরোধের জের ধরিয়া লাঠি সোটা, লোহার রড, দা, ছেনা, বটি, ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র নিয়া বে-আইনীজনতাবদ্ধে আমার স্বামীর বসত ঘরের সামনের খোলা দজরা দিয়া ঘরের মধ্যে অনধিকার প্রবেশ করিয়া বিবাদীদের হাতে থাকা লাঠি সোটা দিয়া বাদীকে এলোপাথারী ভাবে মারপিট করিয়া বাদীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে নীলা ফুলা সাধারন জখম করে। তখন বিবাদীদের ভয়ে বাদীর ছেলে রাকিব ঘর থেকে বাহির হইলে বিবাদীরা তাহাকে খুন জখমের হুমকি দিয়া লড়াইয়া নিয়া অন্য বাড়িতে উঠায়। এর মধ্যে বিবাদীরা ধারালো বটি ও নাকাইনা নিয়া বাউফল থানাধীন মদনপুরা ইউনিয়ন চন্দ্রপাড়া ৭নং ওয়ার্ড, সাকিনে বাদীর স্বামীর উত্তরের ভিটির পাকের ঘরের মধ্যে যাইয়া রাতের ভাত খাওয়া অবস্থায় বাদীর ছেলেকে বিবাদীর হাতে থাকা ধারালো বটি দিয়া হত্যার উদ্দেশ্যে তাহার পিঠের উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জখম করে। বাদী ডাকচিৎ কার দিয়া পাকের ঘরে মধ্যে মাটিতে লুটিয়া পরিয়া গেলে বিবাদীরা ধারালো ছেনা দিয়া বাদীর ডান হাটুর উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জখম করে এবং বিবাদী বাংলা দা দিয়া বাদীর ছেলের ভান হাতের কবজির উপর স্বজোড়ে কোপ দিয়া গুরুতর রক্তাক্ত কাটা জথম করে। বাদীদের ডাকচিৎ কারে এলাকার লোকজন আগাইয়া আসিলে তাহাদের উপস্হিতিতে সকল বিবাদীগন বাদী ও বাদীর ছেলেকে খুন জখমের হুমকি দেয় ও বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রর্দশন করিয়া চলিয়া যায় এবং রক্তাক্ত জখমী অবস্থায় বাদীর ছেলেকে উদ্ধার করিয়া অটো গাড়ী যোগে নিয়া বাউফল স্বাস্থ্য কমল্লেক্সে নিয়া ভর্তি করায়। পরে বাউফল থানা স্বাস্থ্যকমফ্লেক্স এর কর্তব্যরত ডাক্তার বাদীর ছেলের অবস্থার অবনতি দেখে তাহাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করে। বাদী তাহাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করিয়া তাহারা কিছুটা সুস্থ হইলে ঘটনার বিস্তারি জানিয়া শুনিয়া এ বিষয়ে পটুয়াখালী জেলার বাউফল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে যাহা বাউফল থানার বাউফল থানার মামলা নং-৩৩, তারিখ: ২৩/১০/২০২৫ইং, জিআর- ৩৫৫/২৫(বাউফল)ধারা-৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/৪৪৭/৪৪৮/৫০৬ পেনাল কোড-১৮৬০। গ্রেফতারকৃতকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ভোলা জেলার লালমোহন থানায় হস্তান্তর করা হয়।